সাড়ে ৬ শতাধিক রানের ম্যাচে আশা জাগিয়ে হারল পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটকে বিদায় বললেন ৭৯২ উইকেট নেয়া সিডল
৯ ঘন্টা আগে
পাকিস্তানের সামনে ছিল পাহাড়সমান ৩৫২ রানের লক্ষ্য। রান তাড়ায় নেমে ৮৩ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে একরকম ছিটকে গিয়েছিল দলটি। যদিও ইফতিখার আহমেদ- বাবর আজম- মোহাম্মদ নাওয়াজদের নৈপুণ্যে শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যায় পাকিস্তান। ৬৮৮ রানের ম্যাচটিতে পাকিস্তান হারে ১৪ রানে।
হায়দরাবাদের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে ৮৫ বলে ৮৩ রানের অনবদ্য এক ইনিংস খেলেন ইফতিখার। পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে নামা বাবর আজম ছয়ে নেমে ৫৯ বলে খেলেন ৯০ রানের ইনিংস। এরপর অবশ্য সেচ্ছা অবসরে চলে যান তিনি।
বাবর আজম উঠে গেলে ৪২ বলে ৫০ রানের ইনিংস খেলেন নাওয়াজ। নিচের দিকে আঘা সালমান ১০, উসামা মির ১৫ এবং হাসান আলী ১৬ রান করে তাকে কিছুটা সঙ্গ দেন। যদিও দল জেতাতে পারেননি নাওয়াজ।

অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৭৮ রান খরচায় তিন উইকেট নেন মারনাস ল্যাবুশেন। দুটি করে উইকেট নেন প্যাট কামিন্স এবং মিচেল মার্শ।
পাকিস্তানকে গুঁড়িয়ে দিয়ে ক্যারিয়ারসেরা র্যাঙ্কিংয়ে ডাফি
৩ ঘন্টা আগে
রাজিব গান্ধী স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। শুরুতেই দলকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ও মার্শ। ওপেনিং জুটিতেই ১২.২ ওভারে ৮৩ রান তোলে অজিরা।
১৩ম ওভারের শেষ বলে ওয়ার্নারকে ফেরান উসামা মীর। ৩৩ বলে ৪৮ রান করে হাফ সেঞ্চুরির আফসোস নিয়ে ফেরেন ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়া শিবিরে দ্বিতীয় আঘাতও হানেন উসামা। মার্শকে (৪৮ বলে ৩১) ইফতিখারের ক্যাচ বানান তিনি।
চারে নেমে দারুণ ছন্দে থাকা লাবুশেন খেলেন ৩১ বলে ৪০ রানের ইনিংস। এ দিন অবশ্য নিজেকে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি স্টিভ স্মিথ। ২৯ বলে ২৭ রান করে হারিস রউফের শিকার হন তিনি। তারপর চটজলদি ১১ রান করে রানআউট হন উইকেটরক্ষক ব্যাটার অ্যালেক্স ক্যারি।
১৭২ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে অস্ট্রেলিয়া। তারপর গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও ক্যামেরন গ্রিনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহ গড়ে অস্ট্রেলিয়া। ৭১ বলে চারটি চার ও ছয়টি ছক্কায় ৭৭ রান করেন ম্যাক্সওয়েল। ৪০ বলে ৫০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেন ক্যামেরন গ্রিন।
ডেথ ওভারে ব্যাটিং তাণ্ডব চালিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে বড় সংগ্রহ নিশ্চিত করেন জশ ইংলিশ। ৩০ বলে ৪৮ রান করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেটে ৩৫১ রানের বড় সংগ্রহ পায় অস্ট্রেলিয়া। পাকিস্তানের হয়ে এই ম্যাচে শাহীন শাহ আফ্রিদি খেললেও উইকেটের দেখা পাননি। উসামা ৩১ রান খরচায় নেন দুটি উইকেট।