ইয়ং-চ্যাপম্যান-লিস্টারে সিরিজ নিউজিল্যান্ডের

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
পাঁচ বছরের জন্য আবুধাবি আফগানিস্তানের ‘সেকেন্ড হোম’
২৫ মার্চ ২৫
আগের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করলেও সিরিজের শেষ ম্যাচে সেটি আর করা হয়নি সংযুক্ত আরব আমিরাতের। দুবাইতে সফরকারীদের বিপক্ষে ৩২ রানে হেরেছে দলটি। আর তাতে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিল কিউইরা। উইল ইয়ং-মার্ক চ্যাপম্যানের ব্যাটিং এবং বেন লিস্টারের অসাধারণ বোলিংয়ে এই জয় পেয়েছে তারা।
টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৬ রান তোলে নিউজিল্যান্ড। ৩৫ রানের মধ্যেই দুই ওপেনারকে হারায় তারা। চাঁদ বাওয়েস ৯ এবং টিম সেইফার্ট ১৩ রানে বিদায় নেন। তারপর ৮৪ রানের জুটি গড়েন ইয়ং-চ্যাপম্যান।

ইনিংসের ১৫তম ওভারে বিদায় নেয়ার আগে ৪৬ বলে সাতটি চার ও একটি ছক্কায় ৫৬ রান করেন ইয়ং। এর এক ওভার পরে বিদায় নেন চ্যাপম্যানের ব্যাটে আসে ৩২ বলে ৫১ রানের ইনিংস। পাঁচটি চার ও দুটি ছক্কায় সাজানো ছিল এই ইনিংসটি।
রাচিন-ডাফিকে পেছনে ফেলে আইসিসির মাসসেরা আইয়ার
১৫ এপ্রিল ২৫শেষদিকে মিচেল সান্টনার ১১ বলে ২০ রানে অপরাজিত ছিলেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের হয়ে ২৬ রান খরচায় তিনটি উইকেট নেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। এ ছাড়া একটি করে উইকেট নেন মোহাম্মদ জাওয়াদউল্লাহ এবং জাহুর খান।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্যাটাররা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রানের ইনিংস খেলেন আগের ম্যাচের ম্যাচসেরা হওয়া আয়ান আফজাল খান।
৩৬ বলে খেলা তার এই ইনিংসে ছিল চারটি চার ও একটি ছক্কার মার। এ ছাড়া শেষ পর্যন্ত ২৮ বলে ২৪ রানে অপরাজিত ছিলেন বাসিল হামিদ। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে এই দুজন ৬৮ রানের জুটি গড়লেও দলকে জেতানোর জন্য সেটা যথেষ্ট ছিল না।
কিউইদের হয়ে ৩৫ রান খরচায় তিন উইকেট নেন লিস্টার। একটি করে উইকেট নেন কাইল জেমিসন, সান্টনার এবং আদিত্য অশোক। ম্যাচসেরা হন ইয়ং। তিন ম্যাচে দুটি হাফ সেঞ্চুরিসহ ১২৯ রান করে সিরিজসেরা হন চ্যাপম্যান।