বাছাইপর্বের অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়ে বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কা

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার তাগিদ জ্যোতির
১৬ এপ্রিল ২৫
শ্রীলঙ্কার বিশ্বকাপ নিশ্চিত হয়ে গেছে আগেই। তবে বাছাইপর্বের চ্যাম্পিয়ন হয়ে বিশ্বকাপে পা রাখতে হলে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ফাইনালে জিততে হতো। এবার হলোও তাই। নেদারল্যান্ডকে ফাইনালে ১২৮ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছে শ্রীলঙ্কা।
এর মধ্যে দিয়ে টানা ৯ ম্যাচ অপরাজিত থেকে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে দাসুন শানাকার দল। পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই শ্রীলঙ্কা দলকে টেনেছেন বোলাররা। ফাইনালেও জ্বলে উঠলেন তারা। আর তাতেই শ্রীলঙ্কার দেয়া ২৩৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে নেদারল্যান্ডস গুটিয়ে গেছে মাত্র ১০৫ রানে।

এই ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শাহান আরাচচিগের ৭১ বলে ৫৭, কুশাল মেন্ডিসের ৫২ বলে ৪৩, চারিথা আসালাঙ্কার ৩৬ বলে ৩৬ রানে বড় পুঁজি পায় শ্রীলঙ্কা। নেদারল্যান্ডসের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন ভ্যান বিক, রাইয়ান ক্লেইন, বিক্রমজিত সিং ও সাকিব জুলফিকার। একটি উইকেট পান আরিয়ান দত্ত।
বাংলাদেশ ছাড়ার আগে ‘প্রাণ হারানো’র ভয়ে ছিলেন হাথুরুসিংহে
১ ঘন্টা আগে
২৩৪ রানের জয়ের লক্ষ্যে নেমে শুরু থেকেই ধুঁকেছে নেদারল্যান্ড। দলীয় ২৫ রানে প্রথম উইকেটের পতনের পর দলীয় ৪৯ রানের মধ্যে আরও ৫ উইকেট হারায় তারা। এখানেই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় ডাচরা। শেষের দিকে আর কোনো ব্যাটার দাঁড়াতে না পারলে কোনো মতে একশো পার করে নেদারল্যান্ডস।
দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৩৩ রানের ইনিংস খেলেছেন ম্যাক্স ওদাউদ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০ রানে অপরাজিত ছিলেন লোগান ভ্যান বিক। তিনি অপরাজিত থাকলেও তাকে কেউ সঙ্গ দিতে পারেননি। নেদারল্যান্ডসের ইনিংসে সবচেয়ে বড় ধস নামিয়েছেন মাহিশ থিকশানা।
এই লঙ্কান স্পিনার একাই নেন ৪ উইকেট। ৩টি উইকেট নিয়েছেন দিলশান মাদুশান। বাকি দুই উইকেট গেছে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার ঝুলিতে। ৭ ম্যাচে ২২ উইকেট নিয়ে বাছাই পর্বের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হয়েছেন হাসারাঙ্গা। তারই সতীর্থ থিকশানা ২১ উইকেট নিয়ে দুই নম্বরে আছেন।