ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানোর ম্যাচে জিম্বাবুয়ের নায়ক রাজা

ছবি: সংগ্রহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
টেস্ট বাদ দিয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলবেন রাজা
২৫ জানুয়ারি ২৫
১৭৫ রানে ৪ উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে তখন ৬ উইকেট। ম্যাচ জিততে প্রায় ২০ ওভারে দরকার ৯৩ রান। এমন সমীকরণে দাঁড়িয়ে হঠাৎই ছন্দপতন হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের। মাত্র ৫৮ রানে শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে জিম্বাবুয়ের কাছে হারল শেই হোপের দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩৫ রানে হারানোর দিনে ব্যাট হাতে ৬৮ রান করা সিকান্দার রাজা বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে জয়ের জন্য ২৬৯ রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা বেশ ভালো করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্রেন্ডন কিং ও কাইল মেয়ার্স মিলে মাত্র ৬ ওভারে যোগ করেন ৩৯ রান। তবে ইনিংসের সপ্তম ওভারে এসে উইকেট হারায় তারা। ব্লেসিং মুজারাবানির বলে রাজার হাতে ক্যাচ দিয়ে ২০ রানে ফেরেন কিং।

তিনে নেমে সুবিধা করতে পারেননি জনসন চার্লস। রিচার্ড এগারাভার অফ স্টাম্পের বাইরের বলে পুল করতে গিয়ে স্কয়ার লেগে থাকা ওয়েসলি মাধেভেরের হাতে ক্যাচ দেন ডানহাতি এই ব্যাটার। এরপর অবশ্য মেয়ার্স এবং হোপ মিলে ৬৪ রানের জুটি গড়ে তোলেন। ৫৬ রান করা মেয়ার্সকে ফিরিয়ে তাদের দুজনের জুটি ভাঙেন মাসাকাদজা।
বাংলাদেশেও অনার্স বোর্ড চান মিরাজ
৫ ঘন্টা আগে
থিতু হলেও ইনিংস বেশি বড় করতে পারেননি হোপ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক সাজঘরে ফিরেছেন ৩০ রান করে। এরপর নিকোলাস পুরান ও রোস্টন চেজ মিলে ক্যারিবীয়দের টানতে থাকেন। ৩৪ রান করা পুরান ফিরলে বিপাকে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। পুরান ফেরার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় তারা।
শেষ দিকে চেজ ৪৪ এবং জেসন হোল্ডার ১৯ রান ছাড়া আর কেউই কিছু করতে পারেননি। ফলে ২৩৩ রানে অল আউট হয়েছে হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে হোপের দল। জিম্বাবুয়ের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন এনগারাভা, রাজা এবং মুজারাবানি। আর একাই তিন উইকেট নিয়েছেন টেন্ডাই চাতারা।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ১ বল বাকি থাকতে ১০ উইকেট হারিয়ে ২৬৮ রান তোলে জিম্বাবুয়ে। স্বাগতিকদের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেছেন রাজা। এ ছাড়া রায়ান বার্ল ৫০ এবং অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন করেছেন ৪৭ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে কিমো পল তি???টি, আলজারি জোসেফ আর আকেল হোসেইন নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।