টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ভারত-পাকিস্তান সিরিজ চান চোপড়া

ছবি: সংগ্রহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
‘যা চেয়েছো নির্বাচকরা সবই দিয়েছে, এবার রেজাল্ট এনে দাও’
২৮ জুন ২৫
দ্বিপাক্ষিক সিরিজ নেই প্রায় এক দশক ধরে, ভারত-পাকিস্তানের মহারণের জন্য অপেক্ষা করতে হয় কেবল আইসিসি কিংবা এসিসি টুর্নামেন্টের জন্য। তবে আইসিসির টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে দেখা মেলে না বিরাট কোহলি-বাবর আজমদের দ্বৈরথ। টেস্টকে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ভারত-পাকিস্তান সিরিজ চান আকাশ চোপড়া।
সময় যত বেড়েছে দুই দেশের সম্পর্ক ততই শীতল হয়েছে। রাজনৈতিক গণ্ডি পেরিয়ে দুই দেশের বৈরিতা প্রভাব ফেলে ক্রিকেটাঙ্গনে। ২০০৮ সালে মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার পর থেকে দেখা মেলেনি ভারত-পাকিস্তানের সাদা পোশাকের লড়াই।

আইসিসির টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দুটি আসর শেষ হয়ে গেলেও দেখা হচ্ছে না ভারত-পাকিস্তান টেস্ট। আগামী মৌসুমে দেখা হবে না এই দুই দলের। ২০২৩-২৫ চক্রে ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড এবং বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলবে ভারত।
শেষ টেস্টে পান্তের বদলি জগদীশান
৪ ঘন্টা আগে
কোহলি-রোহিত শর্মাদের সফর করতে হবে অস্ট্রেলিয়া, সাউথ আফ্রিকা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে। এদিকে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এদিকে তারা খেলতে যাবে অস্টেলিয়া, সাউথ আফ্রিকা আর শ্রীলঙ্কাতে।
ভারত-পাকিস্তানের কোনো সিরিজ না থাকায় আইসিসিকে খানিকটা কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন চোপড়া। তিনি মনে করেন, আইসিসি কেবল টেস্টকে আরও একটা গ্ল্যামার দেয়ার জন্যই এমন টুর্নামেন্ট আয়োজন করছে। সেই সঙ্গে তিনি আইসিসিকে মনে করিয়ে দিয়েছেন যে, ভারত-পাকিস্তান সিরিজ হলে বানিজ্যিকভাবে লাভ হওয়া সম্ভব।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে চোপড়া বলেন, ‘আপনি হয়তো সব দলের বিপক্ষে খেলবেন না। কিন্তু এটা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ, এটা আইসিসির ইভেন্ট। চার বছর হয়ে গেছে। আপনি কল্পনা করতে পারেন যে ভারত-পাকিস্তানের ম্যাচ ছাড়া আইসিসির টুর্নামেন্ট। এটা কখনই হতে পারে না। এটা সবসময় আপনাকে বানিজ্যিকভাবে লাভবান করবে। এটা সর্বোচ্চ রেটিং দেবে এবং মানুষ টাকা উপার্জন করবে।’
‘তাহলে কি এটি আইসিসির ইভেন্ট নয়? এটা আইসিসির সিদ্ধান্ত, তারা ফাইনাল আয়োজন করে। তাই এই চক্রের মাঝে হওয়া সব ম্যাচগুলো আইসিসির আওতাভূক্ত হওয়া উচিত। এটির ছয় বছর হবে এবং এখন অবদি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ হয়নি। এটাও আইসিসির একটা ইভেন্ট। যদি না হয় তাহলে এটা পরিস্কার করো। আপনি এটাকে দ্বিপাক্ষিক ক্রিকেট বলতে পারেন। মেনে নেন যে আপনি টেস্টকে গ্ল্যামার দেয়ার জন্যই টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ করেছেন।’