promotional_ad

অবিশ্বাস্য জয়ের পর নিজেকে ভাগ্যবান বলছেন সামাদ

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

লক্ষ্ণৌকে হারিয়ে দিল্লির আটে ছয়

২২ এপ্রিল ২৫
বল হাতে ৪ উইকেট নিয়েছেন মুকেশ কুমার, বিসিসিআই

রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে শেষ বলে ছক্কা মেরে দল জেতানোর পর উচ্ছ্বসিত আব্দুল সামাদ। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের এই ব্যাটার বিস্ময়ের ঘোর থেকে যেন বেরই হতে পারছেন না। সন্দীপ শর্মার 'নো বল' ঘটনাসহ পুরো ব্যাপারটিকে স্রেফ 'ভাগ্য' হিসেবেই মানছেন সামাদ।


২১৫ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়ার এক পর্যায়ে (১৭.৫ ওভার) ১৭৪ রান তুলতেই পাঁচ উইকেট হারিয়ে ফেলে হায়দরাবাদ। শেষদিকে দুই ওভারে যখন ৪১ রান লাগত, ঠিক তখনই ৭ বলে ২৫ রানের আরেকটি ক্যামিও খেলেন ফিলিপস। ম্যাচের একদম শেষ বলে পাঁচ রান লাগত হায়দরাবাদের।


সন্দিপ শর্মার করা নেই বলটি নো বল ছিল। সন্দিপের ফুল লেংথ বল উড়িয়ে লং অফে ধরা পড়েন সামাদ। সাঞ্জু স্যামসনের রাজস্থান শুরু করে উদযাপন। তবে ‘নো’ বলের সাইরেন বেজে ওঠায় তখনই থেমে যায় উদযাপন! সাইরেন শুনে রান আর নেননি সামাদ, হাতের ইশারায় ফিরিয়ে দেন সঙ্গী মার্কো ইয়ানসেনকে।


promotional_ad

এরপর ১ বলে দরকার ছিল ৪ রান। রাউন্ড দা উইকেট বোলিংয়ে সন্দিপ আবার ইয়র্কারের চেষ্টা করলেন। কিন্তু সামান্য একটুর জন্য পারেননি। সেই ফুল লেংথ বলকে সোজা ব্যাটে বোলারের মাথার ওপর দিয়ে সীমানা ছাড়া করেন সামাদ। ৭ বলে ১৭ রানের আরেকটি ক্যামিও আসে তার ব্যাটে।


ম্যাচ শেষে সামাদ বলেন, 'আমি অপেক্ষায় ছিলাম, বল যেন স্লটে পাই। শেষ পর্যন্ত তা পেয়ে যাই এবং সৌভাগ্যবশত ‘নো বলও পেয়ে যাই। আজকে ভাগ্যটা ভালো ছিল আমার।'


'(শেষ বলে) শট খেলার পর যখন ক্রিজ পেরিয়ে যাই, আম্পায়ার তখন ‘নো’ বলের সঙ্কেত দেন। আমি তখন মার্কোকে (ইয়ানসেন) বলি ফিরে আসতে। আম্পায়ার জানান যে, কেবল একটি রানই দেওয়া হবে (‘নো’ বল থেকে)। আমি অপেক্ষায় ছিলাম, ঠিক জায়গায় বল পাওয়ার জন্য, ব্যস। সেটিই হলো, বল জায়গা মতো পেলাম, শট খেলাম এবং কাজে লেগে গেল।'


শেষদিকে দুই ওভারে যখন ৪১ রান লাগত তখনই দলকে জয়ের পথ দেখান গ্ল্যান ফিলিপস। চলতি মৌসুমে মাত্র দ্বিতীয় ম্যাচ খেলা এই ব্যাটার ম্যাচসেরাও হন নিজের বিধ্বংসী ক্যামিওতে। তার প্রশংসা দেখা গেল সামাদের কণ্ঠে।


সামাদ আরও বলেন, 'আমি যখন উইকেটে যাই, পরিস্থিতি আমাদের জন্য সহজ ছিল না। আমরা আজকে অবিশ্বাস্য খেলেছি। বিশেষ করে ফিলিপস আমাদেরকে জাগিয়ে তুলেছে। আমাদের জন্য সে ছিল গেম চেঞ্জার।’


'যে শটে আউট হয়েছি, সেটিও মারার মতোই ছিল। সীমানা পার করা উচিত ছিল আমার। স্লটে পেয়েও মারতে না পেরে হতাশ ছিলাম। তবে সামাদ দারুণভাবে কাজ শেষ করেছে। ‘নো’ বল পেয়ে ভাগ্যও কিছুটা পক্ষে পাই আমরা।'



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball