শেষ ওভারের রোমাঞ্চে জিতল গুজরাট

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
যুক্তরাজ্যের পাসপোর্ট নিয়ে আইপিএল খেলতে চান আমির
৪ ঘন্টা আগে
শেষ ওভারে জিততে হলে প্রয়োজন ছিল ১২ রানের। প্রথম বলে লোকেশ রাহুল ২ রান নিলেও। পরের দুই বলে মোহিত শর্মা তুলে নেন রাহুল মার্কাস স্টইনিসের উইকেট। চতুর্থ বলে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জানিয়েছিলেন গুজরাট টাইটান্সের এই পেসার। সেই বলে আয়ুস বাদনি হন রান আউট। হ্যাটট্রিক না হলেও ম্যাচ ঘুরে যায় গুজরাটের দিকে।
পরের বলে দীপক হুডা রান আউট হলে ম্যাচ নিজেদের করে নেয় গুজরাট। শেষ বলে ছক্কা হাঁকালে ম্যাচ টাই করার সুযোগ ছিল রবি বিষ্ণইয়ের সামনে। তবে লক্ষ্ণৌয়ের এই ব্যাটার কোনো রানই নিতে পারেননি। ফলে ৭ রানের জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে হার্দিক পান্ডিয়ার দল।

অবশ্য মাঝারি লক্ষ্যে শুরুটা ভালোই ছিল লক্ষ্ণৌয়ের। ওপেনিংয়ে ৫৫ রান যোগ করার পর মেয়ার্স ফিরে যান ১৯ বলে ২৪ রান করে। এরপর ওয়ান ডাউনে প্রমোশন দেয়া হয় ক্রুনালকে। রাহুল তাকে নিয়ে আরও যোগ করেন ৫১ রান। ক্রুনাল আউট হয়েছেন ২৩ বলে ২৩ রান করে। দ্রুত ফিরে গেছেন নিকোলাস পুরানও।
ঘরের মাঠে গুজরাটের কাছে পাত্তাই পেল না কলকাতা
২২ এপ্রিল ২৫
তিনি মাত্র ১ রান করেছেন। পরপর দুই ওভারে দুই উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচ জমিয়ে দিয়েছিলেন গুজরাটের আফগান রিক্রুট নুর আহমেদ। এরপর শেষ ওভারে আরও চার উইকেট হারালে ম্যাচ বেরিয়ে যায় লক্ষ্ণৌয়ের হাত থেকে। গুজরাটের হয়ে মোহিত ও নূর আহমেদ নেন দুটি উইকেট। একটি করে উইকেট পান রশিদ খান।
এর আগে টসে জিতে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়েছিল গুজরাট। শূন্য রানে আউট হয়ে গিয়েছিলেন ইনফর্ম ওপেনার শুভমান গিল। এরপর ঋদ্ধিমান সাহার ৩৭ বলে ৪৭ আর অধিনায়ক হার্দিকে পান্ডিয়ার ৫০ বলে ৬৬ রানে ঘুরে দাঁড়ায় দলটি।
এরপর বিজয় শঙ্করের ১২ বলে ১০, ডেভিড মিলারের ১২ বলে ৬ ও রাহুল তেওয়াতিয়ার অপরাজিত ২ রানে ১৩৫ রানের পুঁজি পায় গুজরাট। লক্ষ্ণৌয়ের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন ক্রুনাল ও মার্কাস স্টইনিস। একটি করে উইকেট পান নাভিন উল হক ও আমিত মিশ্র।