|| ডেস্ক রিপোর্ট ||

আরো পড়ুন

বুমরাহর তাণ্ডবে লক্ষ্ণৌকে উড়িয়ে দিয়ে প্লে অফের দৌড়ে মুম্বাই

১৯ ঘন্টা আগে

সিকান্দার রাজার বুদ্ধিদীপ্ত হাফ সেঞ্চুরি এবং শাহরুখ খানের ফিনিশিংয়ে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসকে দুই উইকেটে হারিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা এই ম্যাচে লোকেশ রাহুলের হাফ সেঞ্চুরিতে লড়াই করার মতো পুঁজি পায় লক্ষ্ণৌ। যদিও একদম শেষমুহুর্তের বোলিং ব্যর্থতায় ম্যাচটি হেরে যায় তারা।

আইপিএলে শনিবারের রাতের ম্যাচে ১৬০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৭ রানের মধ্যেই দুই তরুণ ওপেনারকে হারায় পাঞ্জাব কিংস। অথর্ব তাইদে এবং প্রভসিমরান সিংকে প্যাভিলিয়নে ফেরান আরেক তরুণ বোলার যুধবির সিং।

তারপর ম্যাথু শর্টের ২২ বলে ৩৪ রানের ইনিংসে ম্যাচে ফিরতে চাইলেও ফেরা হয়নি পাঞ্জাবের। ২২ বলে ২২ রান করে ফিরেন হারপ্রিত সিং ভাটিয়া। তারপর সিকান্দার রাজার নৈপুণ্যে ম্যাচে টিকেছিল পাঞ্জাব।

যদিও ১৮তম ওভারে হাফ সেঞ্চুরির একটু পরই মাঠ ছাড়েন রাজা। ৪১ বলে চারটি চার ও তিনটি ছক্কায় ৫৭ রান করেন তিনি। তারপর পাঞ্জাবকে ম্যাচে ফেরান শাহরুখ। লড়াকু সংগ্রহ নিয়ে অনেকটা সময় ধরে ম্যাচে টিকে থাকতে চেয়েছিল লক্ষ্ণৌর বোলাররা।

আরো পড়ুন

‘ভারতীয় ক্রিকেটারে আস্থা না থাকায় শিরোপা জিতবে না পন্টিংয়ের পাঞ্জাব’

২১ ঘন্টা আগে

ম্যাচটি তাদের দিকেই ছিল অনেকটা সময়। বিশেষ করে রাজার উইকেট পতনের পর ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিতে দেখা যায় লক্ষ্ণৌকে। যদিও ১০ বলে দুটি ছক্কা ও একটি চারে ২৩ রান করে দলকে জেতান শাহরুখ। লক্ষ্ণৌর হয়ে দুটি করে উইকেট নেন যুধবির, মার্ক উড এবং রবি বিষ্ণই।

এর আগে ভারত রত্ন শ্রী অটল বিহারি বাজপায়ী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৫৯ রান করে লক্ষ্ণৌ। রাহুল এবং কাইল মেয়ার্সের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে উদ্বোধনী জুটিতেই ৫৩ রান তোলে দলটি।

২৩ বলে ২৯ রান করে ফিরে যান মেয়ার্স। তারপর থেকে অবশ্য নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে দলটি। এরপর কেবল ক্রুনাল পান্ডিয়া (১১ বলে ১৮ রান) এবং মার্কাস স্টইনিস (১১ বলে ১৫ রান) দুই অঙ্কের রান করেন।

একপ্রান্ত আগলে রেখে ৫৬ বলে ৭৪ রান করেন রাহুল। পাঞ্জাবের হয়ে ৩১ রান খরচায় তিন উইকেট নেন পাঞ্জাবের ইংলিশ রিক্রুট স্যাম কারান। নিয়মিত অধিনায়ক শিখর ধাওয়ান ইনজুরির কারণে না খেলায় এই ম্যাচে অধিনায়ক ছিলেন তিনি। দুই উইকেট নেন কাগিসো রাবাদা।