তানজিদ তামিমের সেঞ্চুরিতে তিনশ রান তাড়া করে জিতল ব্রাদার্স

ছবি: ওয়ালটন

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
কানাডা সুপার সিক্সটিতে মিরাজ-তানজিদের নাম
২০ এপ্রিল ২৫
তিনশ পেরোনা রান তাড়ায় বড় ইনিংস খেলার বিকল্প ছিল না ব্রাদার্স ইউনিয়নের ব্যাটারদের। সেটা করে দেখিয়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। তরুণ এই ওপেনারের সেঞ্চুরির সঙ্গে আনিসুল ইসলামের হাফ সেঞ্চুরি, সাব্বির হোসেনের ৪৮ আর সাদ নাসিমের ৩৯ রানের ইনিংসে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের দেয়া ৩০৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ব্রাদার্স ইউনিয়ন।
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জয়ের জন্য ৩০৬ রান তাড়ায় শুরুটা বেশ ভালো করে মিজানুর রহমানের দল। পাওয়ার প্লেতে তানজিদ তামিমকে সঙ্গে নিয়ে ৪৯ রান যোগ করেন ব্রাদার্সের অধিনায়ক। তবে পাওয়ার প্লে শেষ হতেই সাজঘরে ফেরেন মিজানুর।

টিপু সুলতানের বলে লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে পড়েন ২৩ বলে ২৩ রান করা ব্রাদার্সের অধিনায়ক। মিজানুর ফিরলেও দারুণ ব্যাটিংয়ে ৫৯ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তানজিদ তামিম। তাকে দারুণভাবে সঙ্গ দিয়েছেন সাব্বির। ব্রাদার্সকে পথ দেখাতে থাকেন তারা দুজনই। তবে হাফ সেঞ্চুরির না পাওয়ার আক্ষেপে পুড়তে হয়েছে সাব্বিরকে।
পারটেক্সকে বিদায় করে প্রিমিয়ার লিগেই থাকল ব্রাদার্স
২৪ এপ্রিল ২৫
ব্যক্তিগত ৪৮ রানে টিপু সুলতানের বলে উইকেটের পেছনে থাকা আকবর আলীর গ্লাভসে ক্যাচ দেন তিনি। খানিকটা সময় নিয়ে হাফ সেঞ্চুরি করলেও পরবর্তীতে দ্রুত রান তুলেছেন তানজিদ তামিম। সুমন খানের বলে এক রান নিয়ে ১১১ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার। সেঞ্চুরির পর অবশ্য বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি তিনি।
মাহমুদুল হাসানের প্রথম বলে ছক্কা মারার পর তৃতীয় বলেই আউট হয়েছেন তানজিদ তামিম। তবে ব্রাদার্সকে পথ হারাতে দেননি আনিসুল-নাসিমরা। আনিসুল ৫৭ রান করে ফিরলেও জাহিদুজ্জামান খানকে সঙ্গে নিয়ে ব্রাদার্সের জয় নিশ্চিত করেন পাকিস্তানি রিক্রুট নাসিম। ৫ উইকেটের জয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের সাতে উঠে এলো তারা।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ৭ উইকেট হারিয়ে ৩০৫ রান তোলে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১০০ রানের ইনিংস খেলেছেন মেহেদি মারুফ। এ ছাড়া ফরহাদ হোসেন ৭০, মাহমুদুল ৪৯ ও এনামুল হক করেছেন ৩৯ রান। ব্রাদার্সের হয়ে তিনটি উইকেট নিয়েছেন আরাফাত সানি জুনিয়র।