promotional_ad

কোহলি-ডু প্লেসির কাছে পাত্তাই পেল না মুম্বাই

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরে নাও থাকতে পারে আইপিএল-পিএসএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৩ ঘন্টা আগে
আইপিএল

মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের তারকাবহুল টপ অর্ডার দ্রুত গুড়িয়ে দিয়ে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে বড় জয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন বোলাররাই। তবে তিলক ভার্মা বাধা হয়ে না দাঁড়ালে মুম্বাইয়ের ইনিংস থাকতো নাগালেই। তিলক একাই ৪৬ বলে ঝড়ো ৮৪ রান করে মুম্বাইকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন।


অবশ্য এই লক্ষ্যও যেন মামুলি হয়ে যায় বিরাট কোহলি ও ফাফ ডু প্লেসির ব্যাটিংয়ে। ওপেনিংয়ে নেমে এই দুই ওপেনারই তোলেন ১৪৮ রান। মাত্র ২৯ বলে আইপিএল ক্যারিয়ারে ২৬তম হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন ডু প্লেসি। কোহলি হাফ সেঞ্চুরি তুলতে খেলেছেন ৩৮ বল।


ডু প্লেসি শেষ পর্যন্ত আউট হয়েছেন ৪৩ বলে ৭৩ রানের জুটি গড়ে। তিনি আরশাদ খানের বলে লং অনে ক্যাচ দিয়েছেন টিম ডেভিডের হাতে। ওয়ান ডাউনে নেমে ব্যর্থ হয়েছেন দীনেশ কার্তিক। ক্যামেরন গ্রিনের বলে টিম ডেভিডকে ক্যাচ দিয়েছেন ডিপ স্কয়ার লেগে।


promotional_ad

এরপর গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে বেঙ্গালুরুকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিয়েছেন কোহলি। ডানহাতি এই ব্যাটার ৪৯ বলে ৮২ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন। তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ৫টি ছক্কা ও ৬টি চারে। ম্যাক্সওয়েল ৩ বলে ১২ রান করেছেন। ফলে ২২ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে বেঙ্গালুরু।


আরো পড়ুন

মুম্বাইয়ের ব্যর্থতার দায় কাঁধে নিয়ে হার্দিক বললেন, ‘আমার আরও ভালো করা উচিত ছিল’

৩ জুন ২৫
মুম্বাইয়ের জার্সিতে হার্দিক পান্ডিয়া

এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে বিপর্যয়ে পড়ে মুম্বাই। দলীয় ২০ রানের মধ্যেই উপরের সারির তিন ব্যাটারকে হারায় তারা। শুরু থেকেই হাঁসফাঁস করছিলেন মুম্বাইয়ের দুই ওপেনার ইশান কিশান ও রোহিত শর্মা। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে মোহাম্মদ সিরাজের বলে থার্ড ম্যান অঞ্চলে হার্শাল প্যাটেলের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন তিনি। 


পরের ওভারে ক্যামেরন গ্রিনকে দারুণ এক ইয়র্কার ডেলিভারিতে বোল্ড করেন। অধিনায়ক রোহিত শর্মাও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। তিনি শিকার হন আকাশ দীপের। এরপর বাকি সময়টা ছিল তিলকের। একাই বেঙ্গালুরুর বোলারদের ওপর চওড়া হয়েছেন।


ভালো শুরু পেলেও তাকে বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি সূর্যকুমার যাদব (১৫), নেহাল ওয়াদহেরা (২১)। টিম ডেভিড ৪ ও ঋত্বিক শোকিন আউট হয়েছেন ৫ রান করে। তিলক শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ৪৬ বলে ৮৪ রান করে। তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ৪টি ছক্কা ও ৯টি চারে। ৯ বলে ১৫ রান করে শেষ পর্যন্ত তার সঙ্গে ছিলেন আরশাদ খান।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball