promotional_ad

জয় দিয়ে আসর শুরু গুজরাটের

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরে নাও থাকতে পারে আইপিএল-পিএসএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৩ ঘন্টা আগে
আইপিএল

রান তাড়ার 'মাস্টার' বললেও ভুল হবে না গুজরাট টাইটান্সকে। গত আইপিএলে নবাগত হিসেবে আসর শুরু করেছিল দলটি। প্রথম আসরেই চ্যাম্পিয়ন সবাইকে চমকে দিয়েছিল। এখন পর্যন্ত তারা ১০ ম্যাচে রান তাড়া করেছে। এর মধ্যে ৯টিতেই জয় পেয়েছে হার্দিক পান্ডিয়ার দল।


এবারের আইপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচে রান তাড়ায় নেমে চেন্নাই সুপার কিংসকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন গুজরাট। আগে ব্যাট করে রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের ৫০ বলে ৯২ রানে ভর করে ১৭৮ রান করে চেন্নাই। জবাবে খেলতে নেমে ৪ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় গুজরাট।


বড় লক্ষ্যে খেলতে নেমে গুজরাটকে দারুণ শুরু এনে দেন দুই ওপেনার ঋদ্ধিমান সাহা ও শুভমান গিল। এই দুজনে ওপেনিং জুটিতে যোগ করেন ৩৭ রান। বেশি আক্রমণাত্মক ছিলেন ঋদ্ধিমানই। তিনি ১৬ বলে ২৫ রান করে আউট হন। এরপর গুজরাট ইম্পেক্ট ক্রিকেটার হিসেবে কেন উইলিয়ামসনের বদলি হিসেবে নামায় সাই সুদর্শনকে।


promotional_ad

এই ব্যাটার দ্রুত রান তুললেও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ১৭ বলে ২২ রান করে আউট হয়েছেন। একপ্রান্ত আগলে রেখে ওপেনার গিল ৩৬ বলে ৬৩ রানের ইনিংস খেলেছেন। তার ইনিংস জুড়ে ছিল ৩টি ছক্কা ৬টি চার। এদিন বল হাতে খরুচে বোলিংয়ের পর ব্যাট হাতেও সুবিধা করতে পারেননি।


আরো পড়ুন

‘টি-টোয়েন্টিতে আমাকে আরো উন্নতি করতে হবে’, ৭৫৯ রানের পর সুদর্শন

৩১ মে ২৫
আসরে ৭৫৯ রান করেছেন সাই সুদর্শন, ফাইল ফটো

১১ বলে মাত্র ৮ রান করে ফিরেছেন তিনি। বিজয় শঙ্করও বেশিদূর এগোতে পারেননি। ২১ বলে ২৭ রান করে আউট হন। এরপর রাহুল তেওয়াতিয়া ও রশিদ খান মিলে গুজরাটকে জয় পাইয়ে দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত ১৪ বলে ১৫ রান করে তেওয়াতিয়া ও ৩ বলে ১০ রান করে রশিদ শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন।


এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামা চেন্নাই প্রথম উইকেট হারিয়েছে তৃতীয় ওভারেই। ওপেনার ডেভন কনওয়ে মাত্র ১ রান করে ফিরে যান। এরপর মঈন আলীকে নিয়ে চেন্নাইয়ের রান বাড়িয়েছেন রুতুরাজ। অবশ্য বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি মঈন। তিনি আউট হন ২৩ রান করে।


বিশেষজ্ঞ ব্যাটার হিসেবে খেলা বেন স্টোকসও ভালো করতে পারেননি তার ব্যাট থেকে আসে মাত্র ৭ রান। অন্য প্রান্তে নিয়মিত উইকেট গেলেও একপ্রান্ত আগলে রেখে খেলেছেন রুতুরাজ। নবম ওভারে আলজারি জোসেফকে মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মেরে ২৩ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন চেন্নাইয়ের এই ওপেনার।


ধীর গতিতে ব্যাটিং করে রুতুরাজের ওপর কিছুটা চাপ তৈরি করেছেন আম্বাতি রাইডু। তিনি ১২ বলে ১২ রান করে ফেরেন। এদিকে হাফ সেঞ্চুরির পর অবশ্য কিছুটা ধীরে ব্যাট করেছেন তিনি। পেতে পারতেন সেঞ্চুরিও। শেষ পর্যন্ত ৫০ বলে ৯২ রানে তার এই ইনিংস থেমেছে। তার ইনিংস জুড়ে ছিল ৯টি ছক্কা ও ৪টি চার। 


শেষের দিকে রান তুলতে পারেননি জাদেজা। তিনি ফিরেছেন মাত্র ১ রান করে। অবশ্য শিভম দুবের ১৮ বলে ১৯ ও মহেন্দ্র সিং ধোনির অপরাজিত ৭ বলে ১৪ রানের ইনিংসে বড় পুঁজি পায় চেন্নাই। গুজরাটের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন মোহাম্মদ শামি, রশিদ খান ও আলজারি জোসেফ। একটি উইকেট পান জস লিটল।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball