পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করতে পারল না আফগানিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
আইপিএলের সাথেই শুরু হবে পিএসএল, বিদেশি ক্রিকেটার নিয়ে শঙ্কা
৭ ঘন্টা আগে
প্রথম দুই ম্যাচে যথাক্রমে ৭ এবং ৬ উইকেটে জিতে আগেই সিরিজ নিশ্চিত করে আফগানিস্তান। পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় এবং শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি তাই আফগানদের জন্য হোয়াইটওয়াশের মিশন ছিল। সেই মিশনে সফল হতে পারল না আফগানরা। উল্টো পাকিস্তানের বিপক্ষে ৬৬ রানের ব্যবধানে হারল তারা। দুই দলের প্রথমবারের মতো হওয়া সিরিজটি জিতলেও তাই পুরোপুরি তৃপ্তি পাচ্ছে না রশিদ খানের দল।
আগের দুই ম্যাচের তুলনায় এবার ভালো ব্যাটিং করে পাকিস্তান। স্কোর বোর্ডে নির্ধারিত ২০ ওভারে সাত উইকেটে ১৮২ রান তোলে তারা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই অবশ্য উইকেট হারায় পাকিস্তান। মুজিব উর রহমানের বলে স্কয়ার লেগে ক্যাচ তুলে দেন মোহাম্মদ হারিস, যা লুফে নেন উসমান ঘনি। এক রানে বিদায় নেন হারিস। পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে বিদায় নেন তৈয়ব তাহির।

৯ বলে ১০ রান করে মোহাম্মদ নবির বলে কভারে ক্যাচ তুলে দেন তাহির। সেই ক্যাচটি লুফে নেন ফরিদ আহমেদ। তারপর ৬৩ রানের মধ্যে আবদুল্লাহ শফিকের উইকেট হারায় পাকিস্তান। আগের চার ইনিংসে শূন্য করা এই ব্যাটার রশিদের বলে বোল্ড হওয়ার আগে করেন ১৩ বলে ২৩ রান।
দিল্লিতে ব্রুকের বদলি সেদিকউল্লাহ
৭ মে ২৫
তারপর ৪৫ রানের জুটি গড়েন সায়েম আইয়ুব এবং ইফতিখার আহমেদ। দলের হয়ে এ দিন ৪০ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৯ রান আসে সায়েমের ব্যাটে। করিম জানাতের বলে মুজিবকে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন তিনি।
তাপর ইফতিখারের ২৫ বলে ৩১ এবং অধিনায়ক শাদাব খানের ১৭ বলে ২৮ রানের ক্যামিওতে বড় সংগ্রহ করে পাকিস্তান। আফগানিস্তানের হয়ে ২৮ রান খরচায় দুটি উইকেট নেন মুজিব।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে আফগানরা। এদিন কার্যকরী ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হন দলটির ব্যাটাররা। ইনিংস সর্বোচ্চ ২১ রান আসে দশ নম্বরে নামা আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের ব্যাটে।
এ ছাড়া রহমানউল্লাহ গুরবাজ ১১ বলে ১৮, মোহাম্মদ নবি ১০ বলে ১৭ এবং রশিদ ১৪ বলে ১৬ রান করেন। ১৮.৪ ওভারে ১১৬ রানে অলআউট হয় আফগানরা। পাকিস্তানের হয়ে তিনটি করে উইকেট নেন ইহসানউল্লাহ এবং শাদাব।