৩০০ না পাওয়ার আফসোস ইশান কিশানের

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং পছন্দ করা শামীম জানালেন, এটাই তাঁর কাজ
৪৮ মিনিট আগে
‘আমি ১৫ ওভার (১৪.১ ওভার) বাকি থাকতে আউট হয়েছি। আমি তিনশও পেতে পারতাম।’- প্রথম ইনিংস শেষে ব্রডকাস্টারকে এমনটাই বলছিলেন ইশান কিশান। বাংলাদেশের বিপক্ষে শেষ ম্যাচে ওয়ানডে ইতিহাসের প্রথম ট্রিপল সেঞ্চুরি না করার আফসোসে পুড়ছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
বাংলাদেশের বিপক্ষে শুরু থেকেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে খেলেন কিশান। আউট হওয়ার আগে করেন ১৩১ বলে ২১০ রান। যেখানে ছিল ২৪টি চার ও দশটি ছক্কার মার। তার এমন ইনিংসের সৌজন্যে ৮ উইকেটে ৪০৯ রান তোলে ভারত। বাংলাদেশ হারে ২২৭ রানের বিশাল ব্যবধানে।

এই সিরিজে এবারই প্রথম ম্যাচ খেললেন কিশান। ভারতের এতো এতো ব্যাটারদের ভিড়ে সুযোগ যে নিয়মিত আসবে না, সেটা খুব ভালোভাবেই জানেন তিনি। এমনকি নিজের পছন্দ মতো পজিশন অনুযায়ী ব্যাটিংয়ের সুযোগও যে মিলবে না সেটাও জানেন কিশান। তবুও সুযোগ পেলে সেটাকে কাজে লাগাতে চান তিনি।
‘শেষে যা ঘটেছে, ওটা খেলারই অংশ’, গিলের আগ্রাসন নিয়ে রাহুল
১২ ঘন্টা আগে
কিশান বলেন, ‘আমরা ম্যাচ খেলছি, কিন্তু সিনিয়র দলে এলে…এখানেও যেমন প্রথম দুই ম্যাচে খেলিনি। আপনাকে আপনার সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে এ মুহূর্তে এর বেশি কিছু চাওয়ার নেই। যখনই সুযোগ পাই না কেন, আমাদের চেষ্টা করতে হবে সর্বোচ্চটা দেওয়ার। সবাই নিজেদের পারফরম্যান্স দিয়েই জায়গা করে নিয়েছে। সবাই ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে খেলেই এখানে এসেছে।’
‘কোনো একটা নির্দিষ্ট পজিশনেই খেলব, এমনটা বলতে পারি না। এ পর্যায়ে সুযোগ কাজে লাগানোটাই বড়। সুযোগই তো আসে অনেক কম। বড় খেলোয়াড় তখনোই বড় হয়, যখন এমন সুযোগগুলো কাজে লাগায়।সুযোগ পেলেই ভালো করা, এটিই তো করতে পারি না। আর সব খেলোয়াড়ের মতো আমিও এটিই চাই, নিজে কথা বলব না, ব্যাটই কথা বলবে। এটিই ঠিক করে দেবে, আমার জায়গা হবে কি না। অবশ্য এখন তো ২০০ করে ফেললাম। তো দেখা যাক, কী হয়!’
ওয়ানডে ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত দশটি ম্যাচ খেলেছেন কিশান। দশ ম্যাচে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে ব্যাটিংয়ের সুযোগ হয়েছে তার। বাংলাদেশের বিপক্ষে এই ম্যাচটিতে দ্বিতীয়বারের মতো ওপেনিংয়ে নেমেছিলেন তিনি।