promotional_ad

ছোট লক্ষ্যেও পাকিস্তানের কষ্টার্জিত জয়

ছবি- সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


টান টান উত্তেজনার ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে শেষ ওভারে জয় পেয়েছে পাকিস্তান। ইমাদ ওয়াসিমের দারুণ ফিনিশিংয়ে তিন উইকেটে জয় পেয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের পথে আরও এক পা বাড়িয়েছে তারা।


স্বল্প রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ফখর জামানের (০) উইকেট হারিয়েছে পাকিস্তান। এরপর ৭২ রানের জুটি গড়েন ইমাম উল হক এবং বাবর আজম।


মোহাম্মদ নবির ঝলকে দলীয় ৮১ রানের মধ্যে এই দুজনকেই হারায় পাকিস্তান। ইমাম করেন ৩৬ রান। বাবরের ব্যাটে আসে ৪৫ রান। এরপর দলীয় ১৫৬ রানের মধ্যে আরও তিনটি উইকেট হারায় ১৯৯২'র চ্যাম্পিয়নরা।


একে একে ফিরে যান মোহাম্মদ হাফিজ (১৯), হারিস সোহেল (২৭) ও অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ (১৮)। শেষদিকে ৫০ রানের জুটি গড়ে পাকিস্তানকে বিপদ থেকে উদ্ধার করেন ইমাদ ওয়াসিম ও শাদাব খান।



promotional_ad

শাদাব ১১ রানে ফিরলেও ৪৯ রানে অপরাজিত থেকে পাকিস্তানকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন ইমাদ। ১৫* রান করে তাঁকে সঙ্গ দেন ওয়াহাব রিয়াজ। দুই বল হাতে রেখে ম্যাচ শেষ করেছে পাকিস্তান। 


এর আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে নয় উইকেটে ২২৭ রান সংগ্রহ করেছে আফগানিস্তান। এদিন হেডিংলিতে বাঁহাতি পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদির দুর্দান্ত বোলিংয়ে মাঝারি পুঁজি নিয়ে মাঠ ছাড়ে গুলবাদিন নাইবের দল।


আফ্রিদি ১০ ওভারে ৪৭ রান খরচায় চার উইকেট শিকার করেছেন। ওয়াহাব রিয়াজ ও ইমাদ ওয়াসিমও ভালো বোলিং করেছেন। দুইটি করে উইকেট পেয়েছেন দুজনই। 


পাকিস্তানের বোলিং তোপে হাফসেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি কোনও আফগান ব্যাটসম্যানই। আসগর আফগান এবং নাজিবউল্লাহ জাদরান দুজনই ৪২ রান করে করেছেন। এছাড়াও ৩৫ রান এসেছে রহমত শাহর ব্যাট থেকে। 


ম্যাচটিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আফগান দলপতি নাইব। এরপর খেলতে নেমে ২৭ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ইনিংসের পঞ্চম ওভারে  চতুর্থ বলে নাইবকে ফিরিয়ে দেন আফ্রিদি।



ঠিক পরের বলেই হাশমতউল্লাহ শহীদিকে ইমাদ ওয়াসিমের হাতে ক্যাচ বানিয়ে হ্যাট্রিকের আশা জাগিয়ে তোলেন তিনি। যদিও শেষ পর্যন্ত আর সেটি হয়নি। দলীয় ৫৭ রানের সময় ওপেনার রহমত শাহ ফিরে গেলে ব্যাটিংয় বিপর্যয়ে পড়ে আফগানিস্তান। ইমাদের প্রথম শিকার হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে। 


দ্রুত তিন উইকেট খুইয়ে ফেলা আফগানি???্তান কিছুটা তল খুঁজে পায় আসগর আফগান এবং ইকরাম আলিখিলের ব্যাটে। চতুর্থ উইকেটে ৬৪ রানের জুটি গড়ে দলকে শতকের কোটা পার করান এই দুই ব্যাটসম্যান। তবে ২৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে আসগরকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙ্গেন শাদাব খান।


আসগরের বিদায়ে আফগান শিবিরে আবারও শুরু হয় ভাঙ্গন। ষষ্ঠ উইকেটে মোহাম্মদ নবি এবং নাজিবউল্লাহ জাদরান ৪২ রানের জুটি না গড়তে পারলে হয়তো সম্মানজনক পুঁজি দাঁড়া করাতে সক্ষম হতো না আফগানিস্তান। সপ্তম উইকেটে সামিউল্লাহ শেনওয়ারি এবং জাদরানের  ৩৫ রানের জুটিটিও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলো।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball