মাশরাফি ও সাইফুদ্দিনে দিশেহারা প্রাইম ব্যাংক

ছবি: ছবি- ক্রিকফ্রেঞ্জি

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ
প্রাইম ব্যাংকঃ ৭৭/৬ (২৪ ওভার) (কাপালি-২২*, নাঈম-১; সাইফুদ্দিন-২/১৯, মাশরাফি-২/২৪)

উইকেট পেলেন মিরাজ ও সৌম্যঃ সাইফুদ্দিন ও মাশরাফির পর উইকেটের দেখা পেয়েছেন মেহেদি হাসান মিরাজ এবং সৌম্য সরকারও। ইনিংসের ১৪তম ওভারের চতুর্থ বলটিতে আল-আমিনকে আউট করেছেন মিরাজ। ১৮ রান করে সাব্বির রহমানের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন এই ডান হাতি ব্যাটসম্যান।
এরপর মাত্র ১১ রানের ব্যবধানে আরিফুল হককে ফেরান পার্ট টাইম বোলার সৌম্য। ৯ রান করে সাজঘরে ফিরতে হয়েছে আরিফুলকে। ফলে ৬৬ রানের মাথায় ৬ উইকেট হারিয়ে বেশ বিপদে পড়ে বিজয়ের প্রাইম ব্যাংক।
মাশরাফির দ্বিতীয়ঃ সালমানকে ফেরানোর পর উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান জাকির হাসানকেও বেশীক্ষণ টিকতে দেননি মাশরাফি। ৩৮ রানের মাথায় তাঁকে ফিরিয়ে দিয়েছে নিজের দ্বিতীয় উইকেট তুলে নিয়েছেন নড়াইল এক্সপ্রেস। মোসাদ্দেকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন জাকির।
এবার মাশরাফিঃ সাইফুদ্দিনের পর এবার প্রাইম ব্যাংকের বিপদ আরও বাড়িয়ে তুলেছেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। অষ্টম ওভারের দ্বিতীয় বলে সালমান হোসেনকে উইকেটরক্ষক জহুরুল ইসলামের হাতে ক্যাচ বানিয়ে আউট করেন তিনি। সেসময় প্রাইম ব্যাংকের রান ছিল ২৭।
আবারও সাইফুদ্দিনঃ দলীয় ৭ রানে দ্বিতীয়বারের মতো আঘাত হানেন সাইফুদ্দিন। ওপেনার রুবেল মিয়াকে মোসাদ্দেকের হাতে ক্যাচ বানিয়ে সাজঘরে পাঠান তিনি। ফলে মাত্র ২ রান নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে প্রাইম ব্যাংক ওপেনারকে।
সাইফুদ্দিনের আঘাতঃ ব্যাটিংয়ে নামার পর পরই প্রাইম ব্যাংক শিবিরে আঘাত হানেন আবাহনীর পেস বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। দলীয় ১ রানের মাথায় অধিনায়ক আনামুল হক বিজয়কে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন তিনি।
ফিল্ডিংয়ে আবাহনীঃ ঢাকার মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে আজ সকাল ৯টায় টসে জিতে প্রাইম ব্যাংককে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন আবাহনীর অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।