বাংলাদেশি ক্রিকেটাদের নিউজিল্যান্ডের বাতাস ভীতি

ছবি: ছবিঃ সংগৃহীত

|| ক্রিকফ্রেঞ্জি করেসপন্ডেন্ট ||
নিউজিল্যান্ডের তীব্র বাতাসের সাথে মানিয়ে নেয়া উপমহাদেশের দল গুলোর জন্য সবসময়ই কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। ২০১৭ সালের শুরুতে নিউজিল্যান্ড সফরেও ওয়েলিংটন, ক্রাইস্টচার্চের বাতাসের সাথে মানিয়ে নিতে সমস্যা হয়েছে টাইগারদের।
এবারের নিউজিল্যান্ড সফরের বাংলাদেশকে একই পরীক্ষা দিতে হবে বলে মনে করেন সাবেক নিউজিল্যান্ড পেসার ড্যানি মরিসন।

'এটা আবহাওয়ার ওপর নির্ভরশীল। যদি ঠাণ্ডা থাকে, তাহলে কাজ কঠিন হবে বাংলাদেশের। যে কোনো উপমহাদেশের দলের জন্য নিউজিল্যান্ডের ক্রমাগত বদলে যাওয়া আবহাওয়ার খেলা কঠিন।
'ওয়ানডে হবে ফ্রেব্রুয়ারিতে, টেস্ট হবে মার্চে। বাতাসে খেলা কঠিন হবে। ওয়েলিংটন খুবই কঠিন হবে, সেখানে বাতাসের গর্জন প্রবল। কেউ না কেউ তো বাতাসের অনুকূলে বল করবে। সহজ কাজ নয়, এটা নিশ্চিত,' ক্রিকফ্রেঞ্জিকে বলেছেন ড্যানি মরিসন।
নিউজিল্যান্ডের ছোট মাঠে বাতাস ব্যবহার করার চেষ্টা থাকে দুই দলেরই। বিশেষ করে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড ব্যাটসম্যানরা ছোট বাউন্ডারি ও বাতাসের সুবিধা নিতে যথেষ্ট পটু। বাতাসের অনুকূলে বড় শটের সর্বোচ্চ ফায়দা নিতে সক্ষম কিউইরা।
সেক্ষেত্রে উপমহাদেশের বোলারদের দ্রুত মানিয়ে নেয়া কঠিন হয়ে যায়। বাতাসের কারণে চাপের মুখে আক্রমণাত্মক বোলিং ভুলে রক্ষণাত্মক বোলিংয়ের পথ বেঁছে নিতে হয় বোলারদের।
দুই বছর আগের নিউজিল্যান্ড সফরেও অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা সহ বাংলাদেশ দলের অধিকাংশ ক্রিকেটারদের একই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল।