মিরপুর ও সাকিবের মধুর সম্পর্ক

ছবি: সাকিব আল হাসান

|| ক্রিকফ্রেঞ্জি করেসপন্ডেন্ট ||
সাকিব আল হাসানের ক্যারিয়ারের সাথে মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটের অন্যরকম মিল রয়েছে। ২০০৬ সালে সাকিব আল হাসান আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়। একই সালে আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করা শুরু হয়ে মিরপুরের মাঠে। দীর্ঘ ১২ বছরের ক্যারিয়ারে সাকিব আল হাসান ও মিরপুর স্টেডিয়াম বাংলাদেশ ক্রিকেটের উত্থান দেখেছে।
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও বৃহৎ পরিসরে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে দুই হাত ভরে দিয়েছে মিরপুর স্টেডিয়াম। সাম্প্রতিক সময়ে মিরপুরের উইকেট অপ্রত্যাশিত আচরণের জন্য বেশ আলোচিত হলেও মিরপুর স্টেডিয়াম খুব সাকিবের মনের খুব কাছের।
'আমি মিরপুরের উইকেট খারাপ বলতে পারব না। কারণ আমার ক্যারিয়ারের অর্ধেকই এখানে। বোলিং-ব্যাটিং সবই এখানে। আমার কাছে মিরপুরের উইকেটই ভালো,' মিরপুরের মাঠেই আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে সাকিবের ক্যারিয়ার সেরা অলরাউন্ড পারফর্মেন্সের পর এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।
তিন ফরম্যাটের ক্রিকেটেই মিরপুর স্টেডিয়ামে রাজত্ব করে আসছেন সাকিব। টেস্ট ও ওয়ানডেতে মিরপুরের মাঠে সর্বোচ্চ রান করা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় সাকিবের নাম চূড়ায়। টেস্টে ক্যারিয়ারের ১৩১৩ রান করেছেন এই মাঠেই। ১১২৫ রান করে সাকিবের পরেই তামিম ইকবাল??র অবস্থান। সাকিবের বর্ণীল ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ২৪৭২ রান এসেছে মিরপুরের মাঠে, শীর্ষে থাকা তামিমের ২৬১৯ রানের পরেই সাকিবের অবস্থান।টি-টুয়েন্টিতেও আছেন সেরা পাঁচে, মিরপুরের মাঠে ৩৩২ রান এসেছে সাকিবের ব্যাট থেকে।
টেস্ট বোলার হিসেবেও মিরপুরের মাঠে সফল সাকিব। টেস্ট ক্যারিয়ারের সিংহভাগ ৬৩ উইকেট মিরপুরের শিকার করেছেন তিনি, যা এই মাঠে সর্বোচ্চ। ওয়ানডেতে তো এক ভেন্যুতে একশ উইকেটের রেকর্ড ভেঙ্গেছেন কিছুদিন আগেই। বর্তমানে মিরপুরে ১১৩ উইকেটের মালিক তিনি। টি-টুয়েন্টিতেও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি সাকিব, ২৫ উইকেট নিয়ে শীর্ষে থাকা পেসার আল আমিনের পরেই ২০ উইকেটের মালিক সাকিবের অবস্থান।

তিন ফরম্যাটের ক্রিকেটে মিরপুরের মাঠে দীর্ঘদিন পরে দাপট দেখিয়ে আসা সাকিবের জন্য মিরপুরের দর্শকদের সাপোর্ট বড় গুরুত্ববহ। সাকিবের ভাষায়,
'মিরপুর আমাদের জন্য অনেক পরিচিত। সাপোর্টটা খুব গুরুত্বপূর্ণ থাকে মিরপুরে। দর্শকের সমাগম অন্য রকম অনুভূতি সৃষ্টি করে। আমার কাছে মনে হয় এটাও অনেক ইতিবাচক একটা দিক।'
সাকিব আল হাসানের ক্যারিয়ারের সাথে মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটের অন্যরকম মিল রয়েছে। ২০০৬ সালে সাকিব আল হাসান আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়। একই সালে আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করা শুরু হয়ে মিরপুরের মাঠে। দীর্ঘ ১২ বছরের ক্যারিয়ারে সাকিব আল হাসান ও মিরপুর স্টেডিয়াম বাংলাদেশ ক্রিকেটের উত্থান দেখেছে।
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও বৃহৎ পরিসরে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে দুই হাত ভরে দিয়েছে মিরপুর স্টেডিয়াম। সাম্প্রতিক সময়ে মিরপুরের উইকেট অপ্রত্যাশিত আচরণের জন্য বেশ আলোচিত হলেও মিরপুর স্টেডিয়াম খুব সাকিবের মনের খুব কাছের।
'আমি মিরপুরের উইকেট খারাপ বলতে পারব না। কারণ আমার ক্যারিয়ারের অর্ধেকই এখানে। বোলিং-ব্যাটিং সবই এখানে। আমার কাছে মিরপুরের উইকেটই ভালো,' মিরপুরের মাঠেই আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে সাকিবের ক্যারিয়ার সেরা অলরাউন্ড পারফর্মেন্সের পর এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।
তিন ফরম্যাটের ক্রিকেটেই মিরপুর স্টেডিয়ামে রাজত্ব করে আসছেন সাকিব। টেস্ট ও ওয়ানডেতে মিরপুরের মাঠে সর্বোচ্চ রান করা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় সাকিবের নাম চূড়ায়। টেস্টে ক্যারিয়ারের ১৩১৩ রান করেছেন এই মাঠেই। ১১২৫ রান করে সাকিবের পরেই তামিম ইকবালের অবস্থান। সাকিবের বর্ণীল ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ২৪৭২ রান এসেছে মিরপুরের মাঠে, শীর্ষে থাকা তামিমের ২৬১৯ রানের পরেই সাকিবের অবস্থান।টি-টুয়েন্টিতেও আছেন সেরা পাঁচে, মিরপুরের মাঠে ৩৩২ রান এসেছে সাকিবের ব্যাট থেকে।
টেস্ট বোলার হিসেবেও মিরপুরের মাঠে সফল সাকিব। টেস্ট ক্যারিয়ারের সিংহভাগ ৬৩ উইকেট মিরপুরের শিকার করেছেন তিনি, যা এই মাঠে সর্বোচ্চ। ওয়ানডেতে তো এক ভেন্যুতে একশ উইকেটের রেকর্ড ভেঙ্গেছেন কিছুদিন আগেই। বর্তমানে মিরপুরে ১১৩ উইকেটের মালিক তিনি। টি-টুয়েন্টিতেও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি সাকিব, ২৫ উইকেট নিয়ে শীর্ষে থাকা পেসার আল আমিনের পরেই ২০ উইকেটের মালিক সাকিবের অবস্থান।
তিন ফরম্যাটের ক্রিকেটে মিরপুরের মাঠে দীর্ঘদিন পরে দাপট দেখিয়ে আসা সাকিবের জন্য মিরপুরের দর্শকদের সাপোর্ট বড় গুরুত্ববহ। সাকিবের ভাষায়,
'মিরপুর আমাদের জন্য অনেক পরিচিত। সাপোর্টটা খুব গুরুত্বপূর্ণ থাকে মিরপুরে। দর্শকের সমাগম অন্য রকম অনুভূতি সৃষ্টি করে। আমার কাছে মনে হয় এটাও অনেক ইতিবাচক একটা দিক।'