promotional_ad

ক্রিকফ্রেঞ্জির সেরা এ???াদশে তিন বাংলাদেশী

ছবিঃ- সংগৃহীত
promotional_ad

সদ্য সমাপ্ত এশিয়া কাপ স্মরণীয় হয়ে থাকবে ব্যাটসম্যান বা বোলারদের দারুণ সব পারফর্মেন্সে। আরব আমিরাতের উইকেট ফ্ল্যাট ছিল না, বোলারদের যেমন সুবিধা ছিল ওইসব উইকেটে, ব্যাটসম্যানদেরও সুবিধা ছিল।


দীর্ঘদিন পরে এবারই এক আসর দেখা গেল, যেখানে পেসার, স্পিনার বা ব্যাটসম্যান সকলেই যার যার দলের হয়ে দারুণ পারফর্ম করলো। আসরের সেরা কয়েকজন পারফর্মার থেকে সেরা একাদশ বাছাই করাটা কঠিনই বটে।


তারপরেও নিজস্ব বিশ্লেষণ থেকে একাদশ বানানোর কঠিন কাজটি করেছে ক্রিকফ্রেঞ্জি।     


শিখর ধাওয়ানঃ- আসরে দুটি সেঞ্চুরি করেছেন ভারতীয় এই ওপেনার। একইসঙ্গে আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনি (৩৪২)। ৬৮.৪০ গড়ের এই ওপেনার তাই অবশ্যই জায়গা করে নিচ্ছেন ক্রিকফ্রেঞ্জির একাদশে।


রোহিত শর্মাঃ- আসরে একটি সেঞ্চুরির পাশাপাশি দুটি ফিফটিও আছে ভারতীয় এই অধিনায়কের। আসরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১৭ রান তো আছেই। ১০৫.৬৬ গড়ের এই ব্যাটসম্যানকে কোনভাবেই একাদশ থেকে বাদ দেয়া যায়না।


হাশমতউল্লাহ শহিদিঃ- আফগান দলের অন্যতম পথ প্রদর্শক ছিলেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। তিনটি ফিফটিও আছে তাঁর। আসরে ২৬৩ রান করেছেন এই আফগান ব্যাটসম্যান। তাঁর ইনিংস বড় করার ক্ষমতা মুগ্ধ করেছে আসরের ধারাভাষ্যকারদেরও।



promotional_ad

মুশফিকুর রহিমঃ- একাদশের চার নম্বর ব্যাটসম্যান এবং উইকেটরক্ষক হিসেবে বিবেচনা করতেই হয় মুশফিককে। আসরে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ (১৪৪) তাঁর। একটি সেঞ্চুরি ছাড়াও বাংলাদেশী এই ব্যাটসম্যান খেলেছেন ৯৯ রানের অনবদ্য একটি ইনিংস। 


শোয়েব মালিকঃ- আসরে দুটি ফিফটি হাকিয়েছেন এই পাক ব্যাটসম্যান। উল্লেখ করার মতো অনেক বেশি রানও তাঁর নেই। কিন্তু একজন মালিকের অভিজ্ঞতার কাছেই হার মেনেছে আফগানিস্তান দল। সেরা একাদশে বিবেচিত হবেন তাঁর সেই ইনিংসের কারণেই। 


মোহাম্মদ নবীঃ- বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে একাদশে ভাল চয়েস মোহাম্মদ নবী। আসরে বল হাতে পাঁচটি উইকেট নিয়েছেন এই আফগান অলরাউন্ডার। ব্যাট হাতে একটি ফিফটি সহ করেছেন ১৩৪ রান। 


রবীন্দ্র জাদেজাঃ- আসরে শুরু থেকে ছিলেন না এই ভারতীয় অলরাউন্ডার। তবে হার্ডিক পান্ডিয়ার বদলি হয়ে দলে আসা এই ক্রিকেটার অনবদ্য ছিলেন বাকী আসরে। সাতটি উইকেট ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বেশ কিছু রান নিতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।


মাশরাফি বিন মর্তুজাঃ- একাদশের অধিনায়কের তকমা দিতেই হচ্ছে মাশরাফি বিন মর্তুজাকে। সাকিব-তামিম বিহীন বাংলাদেশ দলকে বল হাতে নেতৃত্ব দিয়ে দারুণভাবে উজ্জীবিত করেছেন তিনি। আসরে ৫.৪৭ ইকোনমি রেটে নিয়েছেন ছয় উইকেট।


রশিদ খানঃ- এই আফগান স্পিনার আসরে নিয়েছেন দশটি উইকেট। তাঁর ইকোনমি রেট ছিল মাত্র ৩.৭২! আসরের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকায় জ্বলজ্বল করছে তাঁর নাম। এছাড়া ব্যাট হাতেও দলকে একটি ম্যাচ জিতিয়েছেন তিনি।



জাসপ্রিত বুমরাহঃ- পেসারদের মধ্যে ইকোনমি রেট (৩.৬৭) সবচেয়ে কম এই ভারতীয় পেসারের। সঙ্গে আঁটটি উইকেটও তুলে নিয়েছেন তিনি। নিঃসন্দেহে সময়ের সেরা পেসার এই ভারতীয়। 


মুস্তাফিজুর রহমানঃ- কখনো ডেথ বোলিং, কখনো শুরুর দিকে বোলিং বা কখনো মাঝের দিকে বোলিং-- মুস্তাফিজ উইকেট নিয়েছেন তখনই যখন দলের দরকার। আসরে তাঁর উইকেট সংখ্যাও ১০ টি! 


ক্রিকফ্রেঞ্জির এশিয়া কাপ সেরা একাদশঃ- শিখর ধাওয়ান, রোহিত শর্মা, হাশমতউল্লাহ শহিদি, মুশফিকুর রহিম (উইকেটরক্ষক), শোয়েব মালিক, মোহাম্মদ নবী, রবীন্দ্র জাদেজা, মাশরাফি বিন মর্তুজা (অধিনায়ক), রশিদ খান, জাসপ্রিত বুমরাহ, মুস্তাফিজুর রহমান।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball