প্রত্যাবর্তনের তালিকায় রাজ্জাকের আগে যারা...

ছবি:

২০১৪ সালে এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই দল থেকে বাদ পড়েছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। ঠিক চার বছর পরে এই শ্রীলংকার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই টেস্ট ক্রিকেট (সর্বোপরি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে) ফিরলেন রাজ্জাক। এই চার বছরে দলে ছিলেন না ২২ টি টেস্ট ম্যাচে।
তবে রাজ্জাকের মতো এমন প্রত্যাবর্তনের ইতিহাস আরও আছে। ৩৫ বছর বয়সী রাজ্জাকই কেবল একটু পিছিয়ে আছেন এই তালিকায় (ছয় নম্বর)। ম্যাচ সংখ্যা বিবেচনায় তালিকায় সবার উপরে আছেন পেসার নাজমুল হোসেন।
২০০৪ সালের ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হয়েছিলো তার। অভিষেকের সাত বছর পরে দ্বিতীয় টেস্ট খেলেন নাজমুল হোসেন। এই সময়ে মোট ৩৮ টি ম্যাচ মিস করেছেন তিনি। তালিকায় পরের নামটি পেসার মোহাম্মদ শরীফের।

২০০২ সালে, চট্টগ্রামে পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলার পরে ২০০৭ সালে আবারো ভারতের বিপক্ষে সুযোগ পেয়েছিলেন শরীফ। এই সময়ে মোট ৩৪ টি টেস্ট ম্যাচ মিস করেন শরীফ। তৃতীয় অবস্থানে আছেন সাজেদুল ইসলাম।
২০০৮ সালে অভিষেক সিরিজ খেলার পরে তৃতীয় টেস্টের জন্য তাকে অপেক্ষা করতে হয় পাঁচ বছর। মিস করেছেন ২৭ টেস্ট। এছাড়াও তালিকায় আছেন জাতীয় দলের সাবেক ওপেনার শাহরিয়ার হোসেন বিদ্যুত।
২০০০ সালে বাংলাদেশের অভিষেক টেস্ট খেলা বিদ্যুত দ্বিতীয় টেস্ট খেলেছিলেন আরও তিন বছরেরও বেশি সময় পর। আর বাংলাদেশ ততদিনে খেলে ফেলেছে ২৫ টি টেস্ট।
তালিকায় পঞ্চম স্থানটি তুষার ইমরানের। ২০০২ সালে অভিষিক্ত ইমরান ২০০৫ সালের শ্রীলঙ্কা সফরে খেলেন পুনরায়। মাঝে ২৩ ম্যাচ মিস করেন তিনি। বৃহস্পতিবারের ম্যাচে রাজ্জাক ফিরলেন ২২ ম্যাচ পর।