আয়ের রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে চায় বিসিবি

ছবি:

২০১৭-১৮ মৌসুমে রেকর্ড আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আগামী মৌসুমে বড় কোন টুর্নামেন্ট আয়োজন না করলেও রেকর্ড পরিমান অর্থ আয় করতে চায় বিসিবি।
শুধু তাই নয় আগামী বছরের আয় দিয়ে অতিতের সব রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা করেছে ক্রিকেট বোর্ড। বিসিবির সর্বোচ্চ আয় এসেছিলো ২০১৪-১৫ মৌসুমে।
সেবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল বাংলাদেশ। যেকারণে ২২৯ কোটি ৫ লাখ টাকার মত অর্থ আয় করেছিল বোর্ড। তবে ক্রিকেটের নীতি নির্ধারকদের ধারণা চলতি অর্থবছরের আয় পুরনো সব রেকর্ড ভেঙ্গে দিবে।

২০১৬-১৭ মৌসুমে বিসিবি আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে ২৪০ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আয় থেকে ব্যয় বাদ দিলে বিসিবির ফান্ডে ৬২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা জমা থাকার কথা।
বিসিবির আয়ের অন্যতম বড় খাত হলো, ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) টেস্ট ফান্ড। এই খাত থেকে চলতি অর্থবছরে ৭২ কোটি টাকা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বোর্ড।
এছাড়াও বিসিবির অর্থ উপার্জনের আরেকটি খাত হলো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। জমজমাট এই টি-টোয়েন্টির আসর থেকে প্রচুর পরিমাণে অর্থ আয় করে থাকে ক্রিকেট বোর্ড। বিসিবির আয়ের অন্য খাতগুলো হলো, টিম স্পন্সর, জাতীয় দলের বিভিন্ন স্পন্সর, মিডিয়া রাইটস, এশিয়া কাপসহ ঘরোয়া বিভিন্ন টুর্নামেন্ট।