ছক্কা মারার আত্মবিশ্বাস ছিল নাসিমের

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
ঢাকায় বিমান দুর্ঘটনায় মন কাঁদছে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের
৩ ঘন্টা আগে
এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ম্যাচে অসাধারণ দুটি ছক্কা হাঁকিয়ে দল জিতিয়েছেন নাসিম শাহ। দারুণ এই পারফরম্যান্সের পর জানালেন, নেটে পর্যাপ্ত ব্যাটিং অনুশীলন করাতেই সহজে ছক্কা হাঁকাতে পেরেছেন তিনি। আর পর্যাপ্ত অনুশীলন করতে পারায় ছক্কা হাঁকানোর আত্মবিশ্বাস অর্জন করেন তিনি।
শেষ ওভারে পাকিস্তানের দরকার ছিল ১১ রান। উইকেটে ছিলেন একদম তলানির দুই ব্যাটার মোহাম্মদ হাসনাইন ও নাসিম। ১৩০ রানের লক্ষ্য তাড়ায় আগের ওভারেই ফিরে গেছেন ৮ বলে ১৬ রান করে পাকিস্তানকে জয়ের পথে আরেকটু এগিয়ে নেয়া আসিফ আলী।
সেই ওভার করেন ফজল হক ফারুকি। মনে হচ্ছিল, ম্যাচটি নিশ্চিতভাবেই জিতে যাবে আফগানরা। কিন্তু টানা দুটি ফুল টস দিয়ে বসেন ফারুকি। দুটি বলেই দারুণ দুটি ছক্কা হাঁকান নাসিম।

এদিকে আফগানিস্তানের ফিল্ডিং সেটআপ দেখেই নাসিম বুঝে গিয়েছিলেন যে ফারুকি ইয়র্কার লেন্থের ডেলিভারি দেবেন। সেই অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুতও করেন নাসিম।
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচে ১ মিনিট নিরবতা, সবার বাহুতে থাকবে কালো ব্যাজ
৪ ঘন্টা আগে
ম্যাচ শেষে বলেন, 'যখন আমি ব্যাট করতে নামি, আমার বিশ্বাস ছিল যে আমি ছক্কা হাঁকাতে পারব। আমি ছক্কা মারার অনুশীলন করি। ওদের ফিল্ডিং সাজানো দেখে আমি জানতাম যে ইয়র্কার বল করা হবে। বিশ্বাস থাকাটা জরুরি। আমি নেটে ছক্কা মারার অনুশীলন করি এবং আমি আমার ব্যাটও পাল্টে ফেলেছিলাম। এটা কাজে দিয়েছে।'
'যখন আপনার দলের নয় উইকেট পড়ে যায়, তখন প্রত্যয় থাকে না বললেই চলে। তবে আমি আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। এটা আমার জন্য একটি স্মরণীয় ম্যাচ হয়ে থাকবে।'
এই জয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠে গেছে পাকিস্তান। একইসঙ্গে শ্রীলঙ্কারও ফাইনাল নিশ্চিত হলো। আসর থেকে বাংলাদেশ, হংকংয়ের পর বাদ পড়ল ভারত ও আফগানিস্তান।