গেইল দেখছেন, ইমরুল মারছেন

ছবি: ছবিঃ ক্রিকফ্রেঞ্জি

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ
ঢাকা প্লাটুনঃ ১৪৪/৮ (২০ ওভার) (সাদাব ৬৪*, মুমিনুল ৩১; এমরিট ৩/২৩)
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সঃ ৯১/১ (১২ ওভার) (গেইল ৩১*, ইমরুল ৩২*; মেহেদি ১/২০)

মিরপুরে ইমরুলের তাণ্ডবঃ ৪২ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে নামেন ইমরুল কায়েস। খেলতে এসেই ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন তিনি। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মাত্র ১৯ বলে ৩২ রানের ইনিংস খেলেছেন ইমরুল। যেখানে ৩টি ছক্কা এবং একটি চার মেরেছেন তিনি। তবে ইমরুলের অপর প্রান্তে থাকা গেইল বেশ ধরেই খেলছেন। তাঁর সংগ্রহ ৪১ বলে ৩১ রান।
জুটি ভাঙলেন মেহেদিঃ ইনিংসের ছয় নম্বর ওভারে বোলিংয়ে এসে ওপেনার জিয়াউর রহমানকে স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেলেন ঢাকা প্লাটুনের অফ স্পিন অলরাউন্ডার মেহেদি হাসান। ১২ বলে ২টি ছক্কা এবং ৩টি চারের সাহায্যে ২৫ রান করে আউট হন জিয়াউর।
দারুণ সূচনা চট্টগ্রামেরঃ ১৪৫ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে দারুণ সূচনা করেন চট্টগ্রামের দুই ওপেনার ক্রিস গেইল এবং জিয়াউর রহমান। ৫ ওভারে বিনা উইকেটে ৪২ রান সংগ্রহ করেন তাঁরা।
এর আগে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) এলিমিনেটর ম্যাচে চট্টগ্রামের বিপক্ষে নির্ধারিত ২০ ওভারে আট উইকেটে ১৪৪ রান সংগ্রহ করে ঢাকা প্লাটুন। শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ইনিংসের শুরুটা ভালোমতো করতে পারেননি ঢাকার ব্যাটসম্যানরা।
রুবেল হোসেনের দ্বিতীয় ওভারে বোল্ড হয়ে ফিরে যান ওপেনার তামিম ইকবাল (৩)। তামিমের বিদায়ের পর শূন্য রানে বিদায় নেন এনামুল হক বিজয় ও লুইস রিস। বিজয়কে নাসুম আহমেদ ফেরান, রিসকে ফেরান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ওপেনার মুমিনুলকে সঙ্গ দিতে ব্যর্থ হন মেহেদী হাসানও (৭)।
রায়াদ এমরিটের বল উড়িয়ে মারতে গিয়ে আসিলা গুনারত্নের তালুবন্দী হন তিনি। এরপরের বলেই এমরিট জাকের আলীকে (০) বিদায় করেন। শেষদিকে থিসারা পেরেরার ১৩ বলে ২৫ ও সাদাব খানের ৪১ বলে ৬৪* রানের ইনিংসে এই সংগ্রহ করেছে ঢাকা। ইনিংসে ছিল পাঁচটি চার ও তিনটি ছক্কার মার। মাশরাফি বিন মুর্তজাকে সঙ্গে নিয়ে শেষ ১৪ বলে ৪০ রান নেন সাদাব।