অধিনায়কত্বের দ্বিতীয় দফায় দারুণ স্বাচ্ছন্দ্যে সাকিব

ছবি:

এর আগে ২০০৯ সালে জাতীয় দলের টেস্ট অধিনায়কত্ব করেছিলেন সাকিব আল হাসান। নিয়মিত হারতে থাকা তখনকার বাংলাদেশকে জয়ের ধারা এনে দিতে পারেননি তিনি। ২০১১ পর্যন্ত ৯ টেস্টে তার নেতৃত্বে ৮ টিতেই বাংলাদেশ হেরেছিল।
একইসাথে ওয়ানডেতেও খারাপ অবস্থা ছিল। কালের বিবর্তনে ২০১৭ সালে টি-টুয়েন্টির অধিনায়ক হন সাকিব। আর ২০১৮ সালের শুরুতেই টেস্ট অধিনায়কত্ব পান তিনি। সেই সময় আর এই সময়ের পার্থক্য নিয়ে সম্প্রতি কথা বলেছেন প্রথম আলোর সঙ্গে।
'তখন দলটা মাত্র তৈরি হচ্ছিল। একটি দলের জন্য এটাই সবচেয়ে কঠিন পর্ব। দল থিতু হয়ে গেলে অধিনায়ক হিসেবে খুব বেশি কিছু করার থাকে না। তবে দলটা যখন বিল্ডআপ হতে থাকে, তখন অধিনায়কের অনেক কিছু করার থাকে। স্বাভাবিকভাবে তখনকার পরিস্থিতি অন্য রকম ছিল।

'আসলে আমরা এমনভাবে মিশি, মনে হয় না সবাইকে একত্র করার কোনো ব্যাপার ছিল। একটা জিনিস বলতে পারেন, দলকে উদ্বুদ্ধ করা, আরও উজ্জীবিত কীভাবে করা যায়, সেটা নিয়ে হয়তো কাজ করতে হয়েছে ঐ সময়টায়।'
আর একজন অধিনায়ককে দুই সময়েই দলের সবার সামনে থাকতে হয়। সুসময়টা যেমন উপভোগ্য, খারাপ সময়ে ঠিক তেমনি ব্যর্থতার ব্যাখ্যা দিতে হয় অধিনায়কদের। তবে বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জিং মনে হয় সাকিবের কাছে।
'আপনি ভালো খেলছেন কিন্তু দল ভালো করেনি, সব দায়দায়িত্ব আপনার কাঁধে এসে পড়বে। কিছু সময় এটা মনে হলেও সব মিলিয়ে আমি আমার অধিনায়কত্ব উপভোগ করেছি বা করছি।'