promotional_ad

ব্যাটিং বিপর্যয়ে বিজয়ের প্রাইম ব্যাংক

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ 


লিজেন্ডস অফ রুপগঞ্জঃ ৩২৭/৪ (৫০ ওভার) (নাঈম-১৩৬*, মারুফ-৫৪; রাজ্জাক-১/৫৮, নাহিদুল-১/৫২) 


প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবঃ ৯৪/৩ (২০ ওভার) (জাকির-৬*, আরিফুল-১২*; নাবিল-২/৩৬, শহিদ-১/১৫) 


নাবিলের দ্বিতীয়ঃ রুবেল মিয়া আউট হওয়ার পর টিকতে পারেননি নতুন ক্রিজে আসা সালমান হোসেনও। ইনিংসের ১৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাবিল সামাদের দ্বিতীয় শিকার হয়ে ফিরেছেন তিনি। মাত্র ৭ রান করে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন তিনি।


দ্রুত দুই উইকেট হারাল প্রাইম ব্যাংকঃ বিজয় ফেরার মাত্র ৮ রানের ব্যবধানে দ্বিতীয় উইকেট হারিয়েছে প্রাইম ব্যাংক। আরেক ওপেনার রুবেল মিয়াকে নাঈম ইসলামের হাতে ক্যাচ বানিয়ে আউট করেছেন স্পিনার নাবিল সামাদ।


বিজয়ের বিদায়ঃ রুপগঞ্জের ছুঁড়ে দেয়া ৩২৮ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে দুই ওপেনার আনামুল হক বিজয় এবং রুবেল মিয়ার ব্যাটে শুভ সূচনা করেছিল প্রাইম ব্যাংক। এই দুই ব্যাটসম্যান উদ্বোধনী জুটি গড়েছিলেন ৬২ রানের। তবে এরপর ২৬ রান করে মোহাম্মদ শহিদের প্রথম শিকার হয়ে ফিরতে হয় অধিনায়ক বিজয়কে। উইকেটরক্ষক জাকের আলির হাতে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি।   



promotional_ad

 


 


মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে আজ ডিপিএলের ম্যাচে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের সামনে ৩২৮ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে লিজেন্ডস অফ রুপগঞ্জ। ব্যাট হাতে রুপগঞ্জের পক্ষে দারুণ পারফর্ম করেছেন ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম। খেলেছেন ১৩০ বলে ১৩৬ রানের অসাধারণ একটি ইনিংস।


তাঁর এই ইনিংসটিই মূলত দলকে বড় জয়ের ভিত গড়ে দিয়েছিল। এরই সাথে এক ডিপিএলের আসরে দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে ৮০০ রানের মাইলফলকে পা রেখেছেন নাঈম। তাঁর আগে এবারের ডিপিএলে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ৮০০ রানের কোটা পার করেছেন প্রাইম দোলেশ্বরের সাইফ হাসান।  


এদিকে এই ম্যাচে নাঈম ছাড়াও দারুণ ব্যাট করেছেন ওপেনার মেহেদি মারুফ এবং জাতীয় দলের ক্রিকেটার মমিনুল হক। দুই ব্যাটসম্যানই পেয়েছেন হাফসেঞ্চুরির দেখা। মারুফ ৫৪ এবং মমিনুল ৫২ রান করেছেন। 


রুপগঞ্জ ব্যাটসম্যানদের সামনে খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি প্রাইম ব্যাংকের বোলাররা। মোহর শেখ, আব্দুর রাজ্জাক, নাহিদুল ইসলাম এবং নাঈম হাসান পেয়েছেন ১টি করে উইকেট। 


এদিন সকাল ৯টায় শুরু হওয়া এই ম্যাচটিতে শুরুতে টসে জিতে রুপগঞ্জকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিলেন প্রাইম ব্যাংক অধিনায়ক আনামুল হক বিজয়। এরপর খেলতে নেমে দুই ওপেনার মারুফ এবং নাঈম ১২৯ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন।



১৯তম ওভারে বোলিংয়ে এসে মারুফকে আউট করে এই জুটি ভেঙ্গেছিলেন অভিজ্ঞ স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক। এরপর মমিনুলকে সাথে নিয়ে ১১৪ রানের আরেকটি বিশাল জুটি গড়তে সক্ষম হন ১৯ বছর বয়সী নাঈম। ৩৯তম ওভারে বোলিংয়ে এসে মমিনুকে সাজঘরে পাঠিয়ে জুটিটি ভাঙ্গেন নাহিদুল ইসলাম। 


পরবর্তীতে নতুন ক্রিজে আসা অধিনায়ক নাঈম ইসলামের সাথে ব্যাটিং করতে থাকেন ওপেনার নাঈম। তবে তাঁর সাথে মাত্র ১৭ রানের জুটি বাঁধতে পেরেছিলেন তিনি। যদিও তাঁর আগেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে দলকে নিয়ে গিয়েছেন ভালো অবস্থানে।


২৬০ রানের মাথায় সেঞ্চুরিয়ান নাঈমকে ফিরিয়ে দিয়ে ব্রেক থ্রু এনে দিয়েছিলেন প্রাইম ব্যাংকের ডানহাতি স্পিনার নাঈম হাসান। পরবর্তীতে উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান জাকের আলি ২৭ রান করে আউট হলে অধিনায়ক নাঈমের অপরাজিত ২৪ ও মুক্তার আলির ২২ রানে ভর করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৩২৭ রানের বিশাল পুঁজি দাঁড়া করায় রুপগঞ্জ।  


 



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball