promotional_ad

আইসিসির হল অব ফেমে কুক-ভিলিয়ার্সের সঙ্গী নীতু

আইসিসি
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আইসিসির হল অব ফেমে নতুন জায়গা পেয়েছেন তিন কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এর মধ্যে ইংল্যান্ডের স্যার অ্যালিস্টার কুক, সাউথ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স ও ভারতের নীতু ডেভিড। বুধবার এই তিন ক্রিকেটারের নাম ঘোষণা করেছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ এই নিয়ন্ত্রক সংস্থা।


ইংল্যান্ডের সর্বকালের সেরাদের একজন ধরা হয় কুককে। তিনি ২০০৬ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের হয়ে তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ২৫৭ ম্যাচে ১৫ হাজার ৭৩৭ রান করেছেন। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ওপেনার ধরা হয় তাকেই।


এক সময় ইংল্যান্ডের টেস্টের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকও ছিলেন তিনি। সম্প্রতি তার সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন জো রুট। তবে টেস্ট ইতিহাসের ষষ্ট সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক আছেন তিনি। অভিষেকের পর থেকে টানা ১৫৯ টেস্ট খেলে বিশ্ব রেকর্ডেও নাম লিখিয়েছেন তিনি।



promotional_ad

এবার তাকেই হল অব ফেমে জায়গা দিয়ে সম্মানিত করল আইসিসি। ২০১৮ সালে নাইট হুড খেতাব পাওয়া এই ক্রিকেটার হল অব ফেমে জায়গা পেয়ে সম্মানিত বোধ করছেন বলে জানিয়েছেন ইংল্যান্ডের সাবেক এই অধিনায়ক।


বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ‘বিস্ময়কর লাগছে। বিশেষ করে যখন আপনি এই তালিকায় জায়গা পাওয়া ব্যক্তিদের নাম পড়বেন এবং জানবেন, সেখানে আপনার নামও উঠতে চলেছে। এই তালিকায় যোগ দিতে পারা বড় ব্যাপার। আমি খুবই সম্মানিত বোধ করছি।’


এদিকে হল অফ ফেলে জায়গা পাওয়া ভিলিয়ার্স মাঠের চারপাশে শর্ট খেলার সক্ষমতার কারণে মিস্টার ৩৬০ ডিগ্রি খেতাব পেয়েছেন। ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর আগে প্রোটিয়াদের হয়ে ৪২০ ম্যাচে ২০ হাজার ১৪ রান করেছেন তিনি।


ওয়ানডে ক্রিকেটের এখনও দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান ভিলিয়ার্স। তিনি ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে ৩১ বলে সেঞ্চুরি করে ইতিহাসের পাতায় নাম লিখিয়েছিলেন। টেস্ট ও ওয়ানডেতে ৫০ ওপর গড় নিয়ে শেষ করেছেন এই ক্রিকেটার। হল অব ফেমে জায়গা পেয়ে তিনি বলেছেন, ‘আইসিসির হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত হওয়া এবং (এত বড় মাপের) স্বীকৃত ক্রিকেটারদের একটি নির্বাচিত গ্রুপে যোগ দিতে পারা অনেক সম্মানের।’



এদিকে ডায়ানা এদুলজির পর ভারতের দ্বিতীয় নারী ক্রিকেটার হিসেবে হল অব ফেমে পেলেন নীতু ডেভিড। সাবেক এই ভারতীয় স্পিনার ১৯৯৫ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে টেস্ট ও ওয়ানডে মিলিয়ে ১০৭ ম্যাচ খেলেছেন। ভারতের প্রথম নারী ক্রিকেটার হিসেবে নিয়েছিলেন ওয়ানডেতে একশ উইকেট।


এ ছাড়া ১৯৯৫ সালে জামশেদপুরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টের এক ইনিংসে ৫৩ রানে ৮ উইকেট নেন নীতু। মেয়েদের টেস্টে এখনও যা এক ইনিংসের সেরা বোলিং ফিগার হিসেবে টিকে আছে। আইসিসির স্বীকৃতি পেয়ে নীতু বলেছেন, ‘এটা সত্যিই সম্মানের। এটা এমন কিছু, যা আমি মনে করি জাতীয় দলের জার্সি পরা যে কেউ তাঁর জন্য সর্বোচ্চ স্বীকৃতি উপলব্ধি করতে পারে। এই মহান খেলাটির প্রতি সারাটা জীবন উৎসর্গ করার পর এটি এসেছে।’



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball