promotional_ad

টপ অর্ডারদের আরও বেশি রান করার তাগিদ শান্তর

ক্রিকফ্রেঞ্জি
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


বল হাতে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের চেপে ধরেছিলেন হাসান মাহমুদ তাসকিন আহমেদরা। তবে বাংলাদেশের পেসারদের সকল চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছেন জাকির হাসান, মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিমরা। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় চেন্নাই টেস্টে সেভাবে লড়াই ই করতে পারেনি বাংলাদেশ। এমন অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে টপ অর্ডারদের আরও বেশি রান করার তাগিদ দিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।


টপ অর্ডারদের ব্যর্থতা বাংলাদেশের জন্য একেবারে পুরনো রোগ। চেন্নাইয়ে প্রথম ইনিংসে রানের দেখা না পাওয়া জাকির ও সাদমান দ্বিতীয় ইনিংসে অবশ্য উইকেটে থিতু হয়েছিলেন। তবে তাদের দুজনের কেউই ইনিংস বড় করতে পারেন। মুমিনুল, মুশফিক, লিটন দাস, সাকিব আল হাসানরাও হেঁটেছেন একই পথে। লম্বা সময় ধরে রানের দেখা না পাওয়া শান্ত দ্বিতীয় ইনিংসে হাফ সেঞ্চুরি পেয়েছেন।



promotional_ad

বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছে প্রথম ইনিংসে রান করতে না পারা। ভারতের ৩৭৬ রানের জবাবে জসপ্রিত বুমরাহ, আকাশ দীপদের আগুনে বোলিংয়ে মাত্র ১৪৯ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ। টপ অর্ডারে একটা জুটি গড়তে পারলে ম্যাচে আরও ভালো অবস্থায় থাকা যেতো বলে মনে করেন শান্ত। তবে বাংলাদেশের অধিনায়ক জানিয়েছেন, পরের টেস্টে রান করতে ব্যাটাররা আত্মবিশ্বাসী।


শান্ত বলেন, ‘প্রথম ইনিংসে আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি। ম্যাচের ওই সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। টপ অর্ডারে যদি অন্তত একটা জুটি করতে পারতাম তাহলে আমরা আরও ভালো অবস্থায় থাকতে পারতাম। এই ম্যাচ থেকে যদি শেখার কথা বলেন তাহলে আমার মনে হয় টপ অর্ডারদের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে প্রথম ইনিংসে আরও বেশি সাবধানী হওয়া উচিত ছিল। আমাদের আরও বেশি রান করা প্রয়োজন ছিল। সব ব্যাটাররা মনে করে তারা কামব্যাক করতে পারবে।’


দ্বিতীয় ইনিংসে জাকির ও সাদমানের উদ্বোধনী জুটি নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘উইকেটে সময় কাটানোটা গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু আমরা যতটা কাটিয়েছিলাম সেটা যথেষ্ট ছিল না। কিন্তু এখনও দ্বিতীয় টেস্টে এটা সহায়তা করবে। ৬২ রানের জুটি গড়াটা ওপেনারদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এটা এমন একটা জিনিস যা সামনের টেস্টে নজর রাখতে পারে।’



বছরের বেশিরভাগ সময়ই কোকাবুরা বলে খেলে থাকেন লিটন, শান্তরা। তবে ভারতে বাংলাদেশের ব্যাটারদের খেলতে হয়েছে এসজি বলে। কোকাবুরার সঙ্গে এসজির বড় পার্থক্য সিমের সেলাই ও ব্যবহৃত চামড়ায়। কোকাবুরায় মেশিনের পাশাপাশি হাতেও সেলাই করা হয়। এসজির ক্ষেত্রে পুরো সেলাই হয় হাতে। যার কারণে স্পিনাররা বাড়তি সুবিধা পেয়ে থাকে এবং ৪০-৫০ ওভার পর গিয়ে পেসাররা রিভার্স সুইং পেয়ে থাকেন। তবে বলের কারণে বাংলাদেশ এতটা খারাপ খেলেছে এটা মানতে রাজী নন শান্ত।


বাংলাদেশের অধিনায়ক বলেন, ‘আমার মনে হয় না বল বড় কোন সমস্যা ছিল। এটা তো একটা বলই। কোকাবুরা এবং এসজি বলের মাঝে অবশ্যই একটা পার্থক্য আছে। কিন্তু খেলোয়াড়রা সেটার সঙ্গে মানিয়ে নিয়েছে। আমরা এটা বলতে পারি না যে বলের কারণে আমরা খারাপ খেলেছি।’



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball