promotional_ad

পাকিস্তানে বড় ব্যবধানে হারলেন জাকের-হৃদয়রা

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


সৌম্য সরকার ও নাইম শেখকে দ্রুতই ফিরিয়ে বাংলাদেশ ‘এ’ দলকে চাপে ফেলার কাজটা শুরুটা করেছিলেন আব্বাস আফ্রিদি। পরবর্তীতে সাইফ হাসান, শেখ মেহেদী এবং তানজিম হাসান সাকিবকে নিজের শিকার বানিয়ে সফরকারীদেরে ধসিয়ে দেন ডানহাতি এই পেসার। বাংলাদেশ ‘এ’ দলকে অল আউট করার বাকি কাজটা সেরেছেন পেসার জাহানদাদ খান ও স্পিনার মেহরান মুমতাজ। তাদের বোলিং তোপে মাত্র ১৮৩ রানে গুটিয়ে যান তাওহীদ হৃদয়রা। সহজ লক্ষ্য তাড়ায় ২ উইকেট হারিয়ে ২২.১ ওভার বাকি থাকতে জয় নিশ্চিত করে পাকিস্তান শাহীনস। প্রথম একদিনের ম্যাচে বাংলাদেশ ‘এ’ দলকে ৮ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল স্বাগতিকরা।


ইসলামাবাদ ক্লাব ক্রিকেট ওভাল গ্রাউন্ডে জয়ের জন্য ১৮৪ রান তাড়ায় শুরুতেই উইকেট হারায় পাকিস্তান শাহীনস। শেখ মেহেদীর বলে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন আব্দুল ফাসিহ। ১৩ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর জুটি গড়ে তোলেন হাসিবউল্লাহ ও উসমান খান। তারা দুজনে মিলে যোগ করেন ১২৯ রান। সেই জুটি গড়ার সময় হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন উসমান ও হাসিবউল্লাহর দুজনই।



promotional_ad

সেঞ্চুরির পথে হাঁটতে থাকা উসমানকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মোসাদ্দেক। ডানহাতি এই অফ স্পিনারের বলে লেগ বিফোর উইকেট হয়ে সাজঘরের পথে হাঁটেন উসমান। পাকিস্তানের জার্সিতে টি-টোয়েন্টি খেলা এই ব্যাটার ৭৫ বলে খেলেছেন ৮৭ রানের ইনিংস খেলেছেন। ওমাইর বিন ইউসুফকে সঙ্গে নিয়ে জয়ের বাকি কাজটা সেরেছেন ৭৩ রানে অপরাজিত থাকা হাসিবউল্লাহ। তাকে সঙ্গ দেয়া ওমাইর করেছেন ১৪ রান।


এর আগে ব্যাটিং করতে নেমে পাওয়ার প্লেতে সৌম্যকে হারায় বাংলাদেশ। আব্বাস আফ্রিদির অফ স্টাম্পে পড়ে ভেতরে ঢোকা ডেলিভারিতে ইনসাইড এজ হয়ে বোল্ড হয়েছেন ৯ রান করা এই ওপেনার। একটু পর ফিরে গেছেন নাইমও। আব্বাসের অফ স্টাম্পের বাইরের লেংথ ডেলিভারিতে ড্রাইভ করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি। বাঁহাতি ওপেনারের ব্যাট থেকে এসেছে ৬ রান। দ্রুতই সৌম্য ও নাইমকে হারানোর পর জুটি গড়ে তোলেন সাইফ ও হৃদয়।


তারা দুজনে মিলে ৫৪ রানের জুটি গড়েছেন। যেখানে বেশিরভাগ রানই এসেছে সাইফের ব্যাট থেকে। অধিনায়ক হৃদয়ের বিদায়ে ভাঙে তাদের এই জুটি। মুমতাজের স্লটের বলে স্লগ করতে গিয়ে টপ এজ হয়?? মুহাম্মদ ইরফান খানের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন। হৃদয় আউট হয়েছেন ১৩ রানে। বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি জাকের আলী অনিকও। জাহানদাদের শর্ট অব লেংথের লাফিয়ে ওঠা ডেলিভারিতে খোঁচা দিতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন ৫ রানে।



ব্যর্থতার পাল্লা ভারী করেছেন মোসাদ্দেকও। মুমতাজের অফ স্টাম্পের অনেকটা বাইরের লেংথ ডেলিভারিতে উইকেট থেকে বেরিয়ে এসে এক্সট্রা কভারের উপর দিয়ে খেলতে গিয়ে উসমানের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন। সাইফ ফিরেছেন হাফ সেঞ্চুরির একটু পরই। ৫৮ রানের ইনিংস খেলা সাইফের উইকেট নিয়েছেন আব্বাস আফ্রিদি। বাংলাদেশ ‘এ’ দলকে শেষ পর্যন্ত অল আউট হতে হয় ১৮৩ রানে। পাকিস্তান শাহীনসের হয়ে আব্বাস আফ্রিদি ৫টি, জাহানদাদ ও মুমতাজ নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball