বাটলারের ইনিংসে সিরিজে এগিয়ে গেল ইংল্যান্ড

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাদ পড়ে অধিনায়কত্ব ছাড়লেন বাটলার
১০ ঘন্টা আগে
হেডিংলিতে ইংল্যান্ড-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচটি বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছিল। এজবাস্টনেও ছিল বৃষ্টির সম্ভাবনা। যদিও বৃষ্টি না হওয়ায় ঠিকমতোই হয়েছে ম্যাচটি। আর এই ম্যাচে ২৩ রানে জিতে চার ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে স্বাগতিক ইংল্যান্ড।
টস হেরে আগে ব্যাটিং করে ইংল্যান্ড ইনিংস শেষ করে সাত উইকেটে ১৮৩ রান তুলে। ওপেনিং জুটিতে অবশ্য সুবিধা করতে পারেনি দলটি। ২৫ রান তুলতেই ফিরে যান ফিল সল্ট। ৯ বলে ১৩ রান করা সল্টকে বিদায় করেন ইমাদ ওয়াসিম।
তারপর উইল জ্যাকসের সঙ্গে ৭৫ রানের জুটি গড়েন জস বাটলার। এই জুটি ভাঙেন হারিস রউফ। ২৩ বলে ৩৭ রান করা জ্যাকসে প্যাভিলিয়নে ফেরান তিনি। তারপর জনি বেয়ারস্টোর সঙ্গে ৪৮ রানের জুটি গড়েন বাটলার।

শাহীন শাহ আফ্রিদি এই জুটি ভাঙার আগে ১৮ বলে ২১ করেন বেয়ারস্টো। তারপর থেকে নিয়মিতই উইকেট হারাতে থাকে ইংল্যান্ড। একদিক আগলে রেখে ৫১ বলে সর্বোচ্চ ৮৪ রান করেন বাটলার। আর শেষদিকে ৪ বলে অপরাজিত ১২ রান করেন জফরা আর্চার।
বাদ পড়ার ‘ভয়ে’ বিরতি নিতে চাচ্ছেন বাবর-আফ্রিদিরা
৮ ঘন্টা আগে
পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি পেসার শাহিন আফ্রিদি। এ ছাড়া ইমাদ ওয়াসিম ও হারিস রউফ দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে পাকিস্তান কোনো রান তোলার আগেই হারায় মোহাম্মদ রিজওয়ানকে। আরেক ওপেনার সাইম আইয়ুবও বেশিক্ষণ টেকেননি। দলকে ১৪ রানে রেখে বিদায় নেন তিনিও। তারপর বাবর আজম ও ফখর জামান তৃতীয় উইকেটে ২৮ বলে ৫৩ রান তোলেন।
২৬ বলে ৩২ রান করা বাবরকে এলবিডব্লু করে এই জুটি ভাঙেন মঈন আলী। তারপরের ওভারে শাদাব খানকে ফেরান লেগ স্পিনার আদিল রশিদ, ফলে বিপাকে পড়ে যায় পাকিস্তান। ২১ বলে ৩ ছক্কায় ৪৫ রান করা ফখর ফেরেন ১৩তম ওভারে।
দলের রান তখন ছয় উইকেটে একশ। এরপর ইফতিখার আহমেদ (১৭ বলে ২৩) ও ইমাদ ওয়াসিমরা (১৩ বলে ২২) চেষ্টা করলেও দলের হার ঠেকাতে পারেননি। ১৯.২ ওভারে ১৬০ রানে থামে পাকিস্তানের ইনিংস। ইংল্যান্ডের হয়ে রিস টপলি তিন উইকেট নেন, দুটি করে উইকেট নেন আর্চার ও মঈন।