অনেক কিছু বলতে চাই, সময় হলে বলবো: মাহমুদউল্লাহ
ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
পরের প্রজন্মের জন্য ট্রফি জিততে চান মিরাজ
১৫ মার্চ ২৫
বিশ্রামের নামে প্রায় বাদই দিয়ে দেয়া হয়েছিল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে। তবে তার জায়গায় খেলা তরুণরা পারফর্ম করতে না পারায় মাস চারেক পর আবারও মাহমুদউল্লাহকে ফেরায় বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহকে আলোচনা-সমালোচনা কম হয়নি। কঠিন সময় গেলেও গণমাধ্যমে কোন কথা বলেননি অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। বিশ্বকাপে সেঞ্চুরি করে সংবাদ সম্মেলনে এসে মাহমুদউল্লাহ জানালেন, তিনি অনেক কিছু বলতে চান কিন্তু এটা সঠিক সময় নয়।
গত ফেব্রুয়ারিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে ছিলেন মাহমুদউল্লাহ। তবে পরের মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম দুই ওয়ানডেতে জায়গা হারান তিনি। সেই সময় নির্বাচকরা জানিয়েছিলেন, তরুণদের দেখে নিতে বিশ্রাম দেয়া হয়েছে অভিজ্ঞ এই ব্যাটারকে। ঘরের মাঠে হওয়া সেই সিরিজের পর আয়ারল্যান্ড সফরের দলেও ডাক পড়েনি তার।

সুযোগ মেলেনি ঘরের মাঠে আফগানিস্তান সিরিজ এবং পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় হওয়া এশিয়া কাপেও বাংলাদেশ দলে ছিলেন না মাহমুদউল্লাহ। এমন পরিস্থিতিতে ধরেই নেয়া হয়েছিল বিশ্রামের নামে বাদ দেয়া হয়েছে বয়স হয়ে যাওয়া এই ক্রিকেটারকে। তবে যাদের নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছিল তারা ভালো করতে না পারায় নিউজিল্যান্ড সিরিজে ফেরান??? হয় তাকে।
জাতীয় দলের ছায়া কোচিং প্যানেল চান সুজন
৮ ঘন্টা আগে
শেষ পর্যন্ত ডাক পান বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলেও। বিশ্বকাপে এসে যথাক্রমে অপরাজিত ৪১, ৪৬ এবং ১১১ রানের ইনিংস খেলেছেন। অথচ তাকে নিয়ে কতশত আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। বাদ পড়ার সময়টায় নিশ্চিতভাবেই কঠিন সময়ের মাঝ দিয়ে যেতে হয়েছে তাকে। এসব নিয়ে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতে চান মাহমুদউল্লাহ। তবে অভিজ্ঞ এই ব্যাটার জানিয়েছেন, এখন সঠিক সময় না।
সংবাদ সম্মেলনে এসে এ প্রসঙ্গে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘যা সময় কেটেছে ভালো কেটেছে, কিছু বলতে চাইছি না। যদিও অনেক কিছু নিয়ে বলতে চাই। কিন্তু এটা সঠিক সময় না। আমার লক্ষ্য ছিল শুধুই দলের জন্য খেলা, অবদান রাখা। আমার ক্যারিয়ার জুড়েই আমি অনেক আপস অ্যান্ড ডাউন দেখেছি। ইটস ফাইন।
বাদ পড়ার সময়টায় ধৈর্য্য ধরে নিজের ফিটনেস নিয়ে কাজ করেছেন বলে জানান মাহমুদউল্লাহ। তিনি বলেন, ‘আমি জানি না, হয়তো আল্লাহ শক্তি দিয়েছিলেন। আমি চেষ্টা করেছি, ফিটনেস ঠিক রেখেছি। আর আগেও বললাম, সব প্রশ্নের উত্তর এখন দেব না। সময় হলে দেব, শেষে দেব।’