promotional_ad

শাকিলের রেকর্ডের দিনে শফিকের ডাবল, রানের চূড়ায় পাকিস্তান

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

নারী বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশকে যা করতে হবে

১৮ এপ্রিল ২৫
আইসিসি

ইতিহাসের পাতায় নাম লেখালেন পাকিস্তানের ব্যাটার সৌদ শাকিল। ইতিহাসের প্রথম ব্যাটার হিসেবে টানা ৭ টেস্টে পঞ্চাশোর্ধ রানের ইনিংস খেলার রেকর্ড গড়লেন তিনি। কলম্বোতে লঙ্কান পেসার আসিথা ফার্নান্দোকে কাভার ড্রাইভে বাউন্ডারি মেরে হাফ সেঞ্চুরিতে পৌঁছান শাকিল।


তার আগে টানা ছয় টেস্টে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেয়ার রেকর্ড ছিল সুনীল গাভাস্কার, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বাসিল বুচার, পাকিস্তানের সাঈদ আহমেদ ও নিউজিল্যান্ডের বার্ট সাটক্লিফের। এবার সাত ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরি করে রেকর্ডের পাতায় নিজের নাম একাই তুললেন শাকিল।


তার সঙ্গে আব্দুল্লাহ শফিক ও আঘা সালমানের দারুণ ব্যাটিংয়ে ভর করে পাকিস্তানও শক্ত অবস্থানে থেকে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে। দিন শেষে পাকিস্তানের সংগ্রহ ৫ উইকেট হারিয়ে ৫৬৩ রান। সালমান ১৩২ ও রিজওয়ান ৩৭ রান করে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন।


promotional_ad

আগের দিন বৃষ্টির কারণে মাত্র ১০ ওভার খেলতে পেরেছিল পাকিস্তান। ফলে দ্বিতীয় দিন কোনো উইকেট না হারিয়েই ৩৩ রান তুলেছিল। পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল ২ উইকেট হারিয়ে ১৭৮ রান। ৮৭ রানে অপরাজিত ছিলেন শফিক। আর বাবরের নামের পাশে ছিল ২৮ রান।


আরো পড়ুন

যুবাদের শ্রীলঙ্কা সফরের স্কোয়াড ঘোষণা

১৯ এপ্রিল ২৫
বাংলাদেশ যুব দল, বিসিবি

শফিক প্রথম ঘণ্টাতেই ১৪৯ বলে তুলে নেন টেস্ট ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির আগেই বাবরের উইকেট হারায় পাকিস্তান। পাকিস্তান অধিনায়ক প্রবাথ জয়াসুরিয়ার বলে ফরওয়ার্ড ডিফেন্স করতে গিয়ে এলবিডব্লিউ হয়েছেন। এরপর শাকিলকে নিয়ে মধ্যাহ্নভোজের বিরতি পর্যন্ত সামাল দেন শফিক।


বিরতি থেকে ফিরে ২৩৫ বলে দেড়শো রানে পৌঁছান শফিক। তার সঙ্গে হাত খুলে খেলেছেন শাকিলও। হাফ সেঞ্চুরি ছুঁতে ১০৮ বল খেলেছেন শাকিল। হাফ সেঞ্চুরির পর ব্যক্তিগত ৫৭ রানে আশিথা ফার্নান্দোর গুড লেন্থের বলে লাইন মিস করে এলবিডব্লিউ হন।


এরপর শফিকের সঙ্গে যোগ দেন সরফরাজ আহমেদ। পানি পানের বিরতি পর্যন্ত পাকিস্তানকে আর কোনো বিপদ হতে দেননি শফিক ও সরফরাজ। এর মধ্যেই ৩২২ বলে ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নেন শফিক। অবশ্য বিরতি থেকে ফিরে প্রথম ওভারেই আসিথা ফার্নান্দোর বাউন্সারে কুপোকাত হন সরফরাজ। এরপর মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। তার কনকাশন সাব হিসেবে মাঠে নামেন মোহাম্মদ রিজওয়ান।


সঙ্গী হারানোর পর বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি শফিকও। তিনি জয়াসুরিয়ার বলে লং অফ দিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে মিড অফে ক্যাচ দিয়েছেন মাদুশঙ্কার হাতে। আর তাতেই শেষ হয় তার ৩২৬ বলে তার ২০১ রানের ইনিংস। বাকি সময়টা দেখেশুনে পাড়ি দিয়েছেন সালমান ও রিজওয়ান।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball