promotional_ad

স্টোকসের মনে অ্যাশেজ জেতা নিয়ে একটুও দ্বিধা নেই

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

ইংল্যান্ডের ওয়ানডে দলের অধিনায়ক হিসেবে স্টোকসকে চান না ব্রড

১৪ মার্চ ২৫
স্টুয়ার্ট ব্রড (বামে) ও বেন স্টোকস (ডানে), ফাইল ছবি

হেডিংলি টেস্ট জেতার পর আত্মবিশ্বাসের পালে যেন নতুন করে হাওয়া লেগেছে বেন স্টোকসের। অ্যাশেজ সিরিজ জেতার ব্যাপারে এখন দারুণ আত্মবিশ্বাসী ইংল্যান্ড দলপতি। অবশিষ্ট দুই টেস্ট জেতার ব্যাপারে আর কোনো দ্বিধা নেই তার।


তিন ম্যাচ শেষে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে পিছিয়ে আছে স্বাগতিকরা। এজবাস্টন এবং লর্ডস টেস্ট জিতে সিরিজের শুরুতেই ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় প্যাট কামিন্সের দল। হেডিংলিতে তিন উইকেটে পাওয়া জয়ে যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে ইংল্যান্ড।


ম্যাচ শেষে ইংল্যান্ডের সিরিজ জেতার সম্ভাবনা নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে স্টোকস বলেন, ‘হ্যাঁ, এ নিয়ে আমার মধ্যে কোনো দ্বিধা নেই। আরেকটি অনিশ্চয়তায় ভরা ম্যাচ খেললাম। ভালো লাগছে যে এবার আমরা জিততে পেরেছি এবং আমাদের আশাটা বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছি।’


১৯৩৬-৩৭ মৌসুমের পর অ্যাশেজে ২-০ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়ার পর আর কখনোই সিরিজ জিতেনি ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ড যদি অবশিষ্ট দুই টেস্ট জিতে সিরিজও জিতে যায় তাহলে সেটা হবে দারুণ এক রেকর্ড।


promotional_ad

লর্ডসে ১৫৫ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছিলেন স্টোকস। যদিও দলকে জেতাতে পারেননি তিনি। শেষ মুহূর্তে স্টোকস আউট হওয়ায় আর জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। হেডিংলিতে অবশ্য চতুর্থ ইনিংসে তেমন কিছুই করতে পারেননি ইংল্যান্ডের অধিনায়ক।


আরো পড়ুন

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হয়ে নিষিদ্ধ ইংলিশ পেসার

১৭ এপ্রিল ২৫
হ্যাম্পশায়ারের জার্সিতে কিথ বার্কার, ইসিবি

১৩ রান করে মিচেল স্টার্কের বলে উইকেটরক্ষক অ্যালেক্স ক্যারিকে ক্যাচ দিয়েছেন। যদিও স্টোকস না পারলেও ইংল্যান্ডকে জেতান হ্যারি ব্রুক। বিপদের মুখে ডানহাতি এই ব্যাটার খেলেন ৯৩ বলে ৭৫ রানের অসাধারণ এক ইনিংস।


আগের ম্যাচের একাদশ থেকে এই ম্যাচতিতে মোট তিনটি পরিবর্তন আনে ইংল্যান্ড। আর এই তিন ক্রিকেটারই বড় ভূমিকা রাখেন ইংল্যান্ডকে সিরিজে ফেরাতে। ১৫ মাস পর টেস্ট খেলতে নেমে দুই ইনিংসেই তিনটি করে উইকেট নেন ওকস।


এছাড়া ব্যাট হাতে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসে আট নম্বরে নেমে খেলেন ৩২ রানের ম্যাচ জেতানো একটি ইনিংস। চোট কাটিয়ে লম্বা সময় পর মাঠে ফেরা মার্ক উড গতির তাণ্ডবে দুই ইনিংসে নেন শিকার সাত উইকেট। ব্যাট হাতে প্রথম ইনিংসে ৮ বলে ২৪ রানের দুর্দান্ত ক্যামিও খেলেন।


আর দ্বিতীয় ইনিংসে তার অপরাজিত ১৬ রানের ইনিংসে জয় পেয়ে যায় ইংল্যান্ড। ম্যান অব দা ম্যাচও নির্বাচিত হন তিনি। এ ছাড়া দ্বিতীয় ইনিংসে মারনাস ল্যাবুশেন ও স্টিভেন স্মিথের গুরুত্বপূর্ণ দুটি উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে বড় রকমের ধাক্কা দেন মঈন আলী।


তিন পরিবর্তনই কাজে লেগেছে বলে আনন্দিত স্টোকস, ‘দারুণ ব্যাপার এটি। কোনো খেলোয়াড়কে খেলানোর সিদ্ধান্তের পর যখন তারা দলের সাফল্যে অবদান রাখে, সেটি আসলেই দারুণ। আমরা চাই এভাবেই খেলোয়াড়েরা দলে এসে অবদান রাখুক। তারা আমাদের নিজেদের খেলা দিয়ে নিয়ে যাক দারুণ জায়গায়। যে তিনজনকে হেডিংলিতে খেলানো হয়েছে, তারা সবাই সেটি করেছে।’


 



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball