আবারও ভারতকে পেলে ভালো খেলবে বাংলাদেশ!
ছবি: সংগৃহীত

|| ক্রিকফ্রেঞ্জি করেসপন্ডেন্ট, সিলেট থেকে ||
জিতেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিদায়, বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
১৮ ঘন্টা আগে
কদিন আগে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের শিরোপা জয়, থাইল্যান্ডকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের শুরুটাও দুর্দান্ত ছিল বাংলাদেশের।তবে পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠ নামতেই বদলে যায় চিত্র। মাত্র ৭০ রানে অল আউট হয়ে শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে হারে টাইগ্রেসরা। এরপর মালয়েশিয়ারকে হারালেও ভারতের কাছে এসে বিধ্বস্ত নিগার সুলতানা জ্যোতির দল।
ভারতের ১৫৯ রানের বিপরীতে বাংলাদেশের মেয়েরা করতে পেরে মাত্র ১০০ রান। পুরো ম্যাচ জুড়ে জয়ের তেমন কোন ইন্টেন্টই দেখাতে পারেনি জ্যোতি-ফারজানা হক পিংকিরা। ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মতো বড় দলের বিপক্ষে খেলতে নামতেই ধস নামে টাইগ্রেসদের ব্যাটিং শিবিরে। এমন হওয়ার কারণ জানাতে গিয়ে জ্যোতি জানালেন, ইন্টেন্টের কথা ও বড় দলের বিপক্ষে কম ম্যাচ খেলার ঘাটতির কথা।

ভারতের সঙ্গে আবার খেললে বাংলাদেশ ভালো খেলবে, এমন আশ্বাসের কথা জানিয়ে জ্যোতি বলেন, ‘স্কিলের ঘাটতি না আমার কাছে মনে হয় ইন্টেন্টের একটা সমস্যা আছে। যেমন হচ্ছে আমি কেমন ইন্টেন্টে যাবো এটাও একটা বিষয় থাকে। অনেক সময় এসব দলের বিপক্ষে আমরা বিশ্বকাপে গিয়ে খেলছি। সেভাবে সিরিজ খেলছি না। এটাও একটা সমস্যা থাকে।’
যুবাদের শ্রীলঙ্কা সফরের স্কোয়াড ঘোষণা
১৫ ঘন্টা আগে
‘দেখা যায় যাদের সঙ্গে আমরা প্রতিনিয়ত খেলছি বোলারদের কিন্তু ভালো জানছি এবং তাদের বিপক্ষে আমরা ভালো খেলছি। ভারতের বিপক্ষে আমাদের যদি দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে দেন অবশ্যই এর থেকে ভালো ক্রিকেট খেলবো।’
পাওয়ার প্লেতে ভারত কোন উইকেট হারিয়ে ৫৯ রান তুললেও বাংলাদেশের মেয়েরা সংগ্রহ করেছিলেন মাত্র ৩০ রান। কোন উইকেট না হারালেও দলের প্রয়োজন মতো রান তুলতে পারেননি দুই ওপেনার মুর্শিদা খাতুন এবং ফারজানা হক। সেখানে বাংলাদেশ পিছিয়ে গেছে বলে মনে করেন জ্যোতি।
বাংলাদেশের অধিনায়ক বলেন, ‘আপনার সঙ্গে আমি একমত। কারণ যখন আপনি এত বড় পুঁজি তাড়া করবেন তখন কিন্তু পাওয়ার প্লেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ থাকে। তারা যদি অন্তত ৪৫ এর বেশি কিংবা ৫০ এর কাছাকাছি আসতো তাহলে কিন্তু এত বড় ব্যবধানে আমরা হারতাম না। আরও ভালো হতে পারতো কিংবা আমরা একটা জেতার অবস্থায় যেতে পারতাম। ওইদিক থেকে আমার মনে হয় পিছিয়ে গেছি।’