পুরোনো দলকে হারিয়ে উৎফুল্ল রশিদ

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে গিল-থিকশানা, পেছালেন বাবর-রশিদ
১৯ ফেব্রুয়ারি ২৫
অসাধারণ বোলিংয়ে অনেক ম্যাচের মোড়ই ঘুরিয়ে দিয়েছেন রশিদ খান। নিচের দিকে নেমে গত কয়েক বছরে আগ্রাসী ব্যাটিং করতে দেখা গেছে তাকে। এবার সেই ব্যাটিংকে আরও জোরালো করেছেন রশিদ। পুরোনো দল সানরাইজার্স হায়দরবাদের বিপক্ষে শেষ চার বলে তিন ছক্কা মেরে নতুন দল গুজরাট টাইটান্সকে জিতিয়ে উচ্ছ্বসিত আফগান এই অলরাউন্ডার।
আইপিএলের এবারের মৌসুমের আগে রশিদকে রিটেইন করেনি হায়দরাবাদ। মেগা নিলামের আগেই রশিদের নতুন ঠিকানা বনে যায় গুজরাট। দলটির হয়ে বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাটিংয়েও নিজের সেরাটা দিতে মুখিয়ে থাকেন রশিদ।

মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে বুধবার (২৭ এপ্রিল) যখন উইকেটে যান রশিদ, তখন গুজরাটের প্রয়োজন ৪ ওভারে ৫৬ রান। সতীর্থ রাহুল তেওয়াটিয়া এবং রশিদের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে সেই সমীকরণ কমে দাঁড়ায় ছয় বলে ২২ রানে। মার্কো জানসেনের ওভারে সেই লক্ষ্য সহজেই তাড়া করেন এই দুজন।
১৭ মে আবারও শুরু আইপিএল, ফাইনাল ৩ জুন
৭ ঘন্টা আগে
ম্যাচ শেষে রশিদ বলেন, 'এই অনুভূতি দারুণ। ব্যাটিংয়ে নামা এবং নিজের ওপর বিশ্বাস রাখা। নিজের পজিশন ঠিকঠাক রেখে সজোরে বলে আঘাত করা। তাদের (হায়দরাবাদ) বিপক্ষে এমনটা করতে পেরে দারুণ লাগছে। তবে আমি শুধুই নিজের খেলা খেলে যাওয়ার চেষ্টায় ছিলাম। নিজের ব্যাটিংয়ে আমার ভরসা ছিল।'
'ব্যাটিং নিয়ে আমি শেষ দুই বছরে অনেক কাজ করেছি। যখন ২২ রান লাগত তখন তেওয়াটিয়াকে বলেছিলাম, আমাদের সেরা বোলার (ফার্গুসন) শেষ ওভারে ২৫ দিয়েছে, আমাদের শুধু নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে।'
এদিন চার ছক্কায় ১১ বলে ৩১ রান করে অপরাজিত থাকেন রশিদ। ব্যাট হাতে জয়ের নায়ক হলেও বোলিংয়ে এ দিন নিষ্প্রভ ছিলেন এই লেগস্পিনার। চার ওভারে ৪৫ রান দিয়ে উইকেটশূন্য থাকেন তিনি।