|| ডেস্ক রিপোর্ট ||

সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ

বাংলাদেশঃ ২০৩/৬ (৪৪ ওভার)

(ইয়াসির ৫১*, নাঈম ০*; করুনারত্নে ২/১৬)

ইয়াসিরের অর্ধশতকঃ

৫৪ বলে অর্ধশতক হাঁকিয়ে নিলেন ছয় নম্বরে নামা ব্যাটসম্যান ইয়াসির আলি চৌধুরী। দুইটি চার এবং একটি ছয় মেরেছেন তিনি তাঁর এই ইনিংসে। দলের বিপর্যয়ে খেলছেন গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস।

তাঁকে সঙ্গ দিতে উইকেটে ছিলেন অলরাউন্ডার আফিফ। কিন্তু ১৪ রানে ফিরেছেন তিনি, রান আউটে। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে নেমেছেন নাঈম হাসান। এর আগে তাঁদের দুইজনের চল্লিশ ছাড়ানো জুটিতে ৪৩.২ ওভারে দুইশ রানের দলীয় সংগ্রহে পৌঁছেছে বাংলাদেশ। 

পারলেন না মিজানুরঃ

দলের বিপদে হাল ধরে ৯৫ বলে ৭২ রানের ইনিংস খেলেছেন ওপেনার মিজানুর। কিন্তু ইনিংস বড় হল না তাঁর, রান আউট হয়ে ফিরেছেন তিনি। সাতটি চার এবং একটি ছয়ে সাজানো ছিল মিজানুরের ইনিংসটি। ইয়াসিরের সাথে ৫২ রানের জুটি গড়েছেন মিজানুর।

তাঁর বিদায়ে নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে নেমেছেন আফিফ হোসেন। আফিফের সাথে উইকেটে সঙ্গ দিতে আছেন ২৯ রান করা ইয়াসির আলি। বাংলাদেশের বর্তমান সংগ্রহ পাঁচ উইকেট হারিয়ে ১৬৪, ৩৯ ওভার শেষে।

দেড়শ'র ঘরে বাংলাদেশঃ

চার উইকেটের বিনিময়ে ৩৫ ওভার শেষে ১৫০ রান সংগ্রহ করেছে সোহান-মোসাদ্দেকরা। দলের হাল ধরে ৭০ রানে ব্যাটিং করছেন ওপেনার মিজানুর, তাঁর সাথে সঙ্গ দিচ্ছেন ইয়াসির আলি (১৮*)।  

ফিরলেন মোসাদ্দেকঃ

৫৭ বলে ৩৯ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরের পথ ধরলেন মোসাদ্দেক। দলকে খাঁদের কিনার থেকে টেনে তুলতে তাঁর ইনিংসটি অনেক বড় অবদান রেখেছিল। লঙ্কান স্পিনার কামিন্দু মেন্ডিসের বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান।

কিন্তু দারুণ ব্যাটিং করে ব্যক্তিগত অর্ধশতক হাঁকিয়েছেন ওপেনার মিজানুর। বিশাল এক ছয় মেরে অর্ধশতক রানে পৌঁছে যান তিনি। ৭০ বলে অর্ধশতক হাঁকিয়েছেন তিনি, ছয়টি চার এবং একটি ছয়ে সাজানো মিজানুরের ইনিংস। 

এদিকে মোসাদ্দেকের বিদায়ে উইকেটে নেমেছেন গত ম্যাচে অর্ধশতক হাঁকানো ব্যাটসম্যান ইয়াসির আলি। ৪ রানে ব্যাটিং করছেন তিনি। বর্তমানে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৯ ওভার শেষে চার উইকেট হারিয়ে ১১৯ রান।

বাংলাদেশের শতকঃ

মোসাদ্দেক-মিজানুরের অর্ধশতক ছাড়ানো জুটি বাংলাদেশকে এনে দিয়েছে দলীয় শতক। ২৪.২ ওভারে ১০০ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ, তিন উইকেট হারিয়ে। মোসাদ্দেক ব্যাটিং করছেন ৩৭ রানে আর মিজানুর খেলছেন ৪৪ রানে।

অর্ধশতকের সামনে মিজানুরঃ

তিন ব্যাটসম্যান আসা-যাওয়ার মাঝে থাকলেও ইতিমধ্যে ধৈর্যশীল ব্যাটিং করে চল্লিশের ঘরে পৌঁছে গেছেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দলের ওপেনার মিজানুর রহমান। যেখানে তাঁর ছয়টি চার রয়েছে।

তাঁকে দারুণ সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছে ডানহাতি অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক। তিনি ব্যাটিং করছেন ২৯ রানে। দুইজনে জুটি গড়েছেন ৬৯ বলে ৫১ রানের। বাংলাদেশের সংগ্রহ ২২ ওভার শেষে ৯২ রান।

জুটি গড়ার চেষ্টায় মোসাদ্দেক-মিজানুরঃ

৪১ রান তিন উইকেট হাররিয়ে বিপদে পড়া বাংলাদেশকে মাথা তুলে দাঁড়াতে হাল ধরেছেন মোসাদ্দেক হোসেন এবং মিজানুর রহমান। ৩৩ রানের জুটি গড়েছেন দুইজন। মিজানুর ব্যাটিং করছেন ৩৫ রানে আর মোসাদ্দেক ১৭ রানে।

১৮ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ তিন উইকেট হারিয়ে ৭৪ রান।

পারলেন না অধিনায়কওঃ

এক প্রান্ত আগলে রেখেছেন মিজানুর, কিন্তু তাঁকে সঙ্গ দেয়ার জন্য উইকেটে থিতু হতে পারছেন না কেউই। আসা-যাওয়ার মিছিলে যোগ দিয়েছেন দলের অধিনায়ক সোহানও। মাত্র ৮ রান করে ফিরেছেন তিনি। 

শেহান জয়সুরিয়ার বলে সরাসরি বোল্ড হয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। তাঁর বিদায়ে উইকেটে নেমেছেন ফর্মে থাকা মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। ৩ রানে ব্যাটিং করছেন তিনি, মিজানুর রয়েছেন ২২ রানে। বাংলাদেশের সংগ্রহ ১২ ওভার শেষে ৪৫ রান, তিন উইকেটের বিনিময়ে।

শান্তর বিদায়ঃ

৪ গড়ে রান তুলছিলেন মিজানুর এবং সোহান। কিন্তু ব্যক্তিগত ১০ রান তুলতেই সাজঘরে ফিরে গেলেন শান্ত। করুনারত্নের বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন তিনিও, বাংলাদেশের রান তখন ৭.৩ ওভার ৩০ রান। অপরপ্রান্তে দারুণ ব্যাটিং করে যাচ্ছেন মিজানুর।

২২ বলে ১৯ রানে নিয়ে ব্যাটিং করছেন তিনি। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে উইকেটে নেমেছেন দলের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান (৬*)।

শুরুতেই ধাক্কা বাংলাদেশেরঃ

লঙ্কানদের বিপক্ষে ইমার্জিং কাপের সেমিফাইনাল ম্যাচে শুরুতেই হোঁচট খেল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দল। ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে দলীয় ২ রানেই ওপেনার জাকির হাসানকে হারায় তাঁরা। ব্যক্তিগত ১ রান নিয়ে ছামিকা করুনারত্নের প্রথম বলেই আসিলা গুনারত্নের কাছে ক্যাচ দিয়ে ফেরান তিনি।

বর্তমানে উইকেটে রয়েছেন আরেক ওপেনার মিজানুর রহমান (০*) এবং নাজমুল হাসান শান্ত (১১*)। বাংলাদেশের সংগ্রহ  ৪ ওভার শেষে ১৩ রান এক উইকেট।

ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশঃ

শ্রীলঙ্কার প্রেমাদস ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতেছে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছে তাঁরা।

বাংলাদেশ ইমার্জিং একাদশঃ

নুরুল হাসান সোহান (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), মিজানুর রহমান, জাকির হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, নাইম হাসান, ইয়াসির আলি, আফিফ হোসেন, শরিফুল ইসলাম, তানভির ইসলাম, শফিউল ইসলাম।

শ্রীলঙ্কা ইমার্জিং একাদশঃ

শাম্মু আশান (অধিয়ানায়ক), কামিন্দু মেন্ডিস, শেহান জয়সুরিয়া, আভিশকা ফার্নান্দো, হাসিথা বায়োগোডা, শাদুন ওয়াকারকোডি (উইকেটরক্ষক), আসিলা গুনারত্নে, লাসিথ অ্যাম্বুল্ডেনিয়া, আসিথা ফার্নান্দো, শেহান মাদুশঙ্কা, ছামিকা করুনারত্নে।