খরুচে বোলিংয়ের পর নাহিদই ম্যাচে ফেরালেন বাংলাদেশকে
ঝড়ো ব্যাটিং করা ওয়াসিমকে ফিরিয়ে স্বস্তি এনে দিলেন শরিফুল
রাহুলকে ফেরালেন রিশাদ, হৃদয়ের ক্যাচ মিসে জীবন পেলেন ওয়াসিম
বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দিলেন তানভির
বিনা উইকেটে একশ আরব আমিরাতের
পাওয়ার প্লেতে আরব আমিরাতের দাপট, উইকেটের খোঁজে বাংলাদেশ
তানজিদের হাফ সেঞ্চুরি আর হৃদয়ের ঝড়ো ইনিংসে বাংলাদেশের ২০৫
ইনিংস বড় করতে পারলেন না শান্ত
১৬ ওভারে দেড়শ বাংলাদেশের
বড় শট খেলতে গিয়ে ফিরলেন লিটন
শান্তর ছক্কায় বাংলাদেশের একশ
তানজিদের বিদায়ে ভাঙল ৯০ রানের জুটি
ছক্কা মেরে তানজিদের হাফ সেঞ্চুরি
তানজিদের চারে বাংলাদেশের পঞ্চাশ
জীবন পেলেন লিটন
কেন একাদশে নেই পারভেজ ইমন, জানা গেল কারণ
বাংলাদেশের একাদশে শান্ত, নেই সেঞ্চুরিয়ান পারভেজ ইমন
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সবাইকে স্বাগত!
শেষ ওভারের রোমাঞ্চে বাংলাদেশকে হারাল আরব আমিরাত
উদ্বোধনী জুটিতে একশ পেরিয়ে বাংলাদেশকে ভালোই জবাব দিচ্ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। মুহাম্মদ জুহাইবকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের বড় হুমকি হয়ে উঠেছিলেন ওয়াসিমই। জোহাইবের বিদায়ের পরও ওয়াসিম একপ্রান্ত আগলে রেখে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন জয়ের দিকে।
মাঝে তাওহীদ হৃদয় ক্যাচ ফেলে তাকে জীবন দিলে মনে হচ্ছিল সেঞ্চুরিটা হয়েই যাবে ওয়াসিমের। তবে ১৮ রান দূরে থাকতে তাকে জাকের আলী দুর্দান্ত ক্যাচ হয়ে ফিরতে হয় শরিফুল ইসলামের বলে। এরপর বাংলাদেশের বোলাররা যেন একটু ছন্দ ফিরে পান। নিয়মিত বিরতিতে তুলে নেন একের পর এক উইকেট।
শুরুর দিকে খরুচে বোলিং করা নাহিদও পরে টানা দুই ওভারে দুটি উইকেট নিয়েছেন। আরব আমিরাতের বাকি ব্যাটারদের মধ্যে জোহাইবের ৩৮ ছাড়া আর কেউ বলার মতো সংগ্রহ করতে পারেননি। তবে শেষ ওভার পর্যন্তই ম্যাচে ছিল আরব আমিরাত। শেষ ৬ বলে তাদের জিততে প্রয়োজন ছিল মাত্র ১৩ রান।
শেষ ওভারে বল করতে আসেন তানজিম হাসান সাকিব। তার অতিরিক্ত রানের ছড়াছড়িতে বাংলাদেশ ম্যাচ হারে ১ বল আগেই। হায়দার আলী শেষ পর্যন্ত ৬ বলে ১৫ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন। শেষ ওভারটা ছিল বেশ নাটকীয়। তানজিমের প্রথম ডেলিভারিটা হয় ওয়াইড। হিসাব দাঁড়ায় ৬ বলে ১২।
পরের বলে সিঙ্গেল নিয়ে ৫ বলে ১০ রানের সমীকরণ দাঁড় করায় আরব আমিরাত। পরের বলে ৬ মারেন ধ্রুব পরাশর। ফলে ৪ বলে ৪ রানের সহজ সমীকরণ দাঁড় করায় স্বাগতিকরা। তৃতীয় বলে পারশর বোল্ড হলে কিছুটা বিপাকে পড়ে আরব আমিরাত। পরের বলে ১ রান নেন মতিউল্লাহ। ফলে ২ বলে ৩ রান লাগে তাদের জয়ের জন্য।
এই পর্যায়ে এসে নো বল করে বসেন তানজিম। পরের বলে হায়দার আলী ২ রান নিয়ে ১ বল হাতে রেখেই আরব আমিরাতকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন। আরব আমিরাতের ২ উইকেটের জয়ে সিরিজটি সমতাতেই শেষ হতে পারত। তবে দুই বোর্ডের সম্মতিতে সিরিজে একটি টি-টোয়েন্টি বাড়ানো হয়েছে। সেই ম্যাচটি হবে ২১ মে।
খরুচে বোলিংয়ের পর নাহিদই ম্যাচে ফেরালেন বাংলাদেশকে
অভিষেক ম্যাচে প্রথম ওভার থেকেই খরুচে বোলিং করেছেন নাহিদ। তবে তৃতীয় ওভারে এসে পেয়েছেন সাফল্য। এই পেসারের বলে পুল করতে গিয়ে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছেন আসিফ খান। ২ ছক্কায় ১২ বলে ১৯ রান করেন আসিফ। ওভারের শেষ বলে আরেকটি উইকেট পেতে পারতেন নাহিদ। পয়েন্ট ও কাভারের মাঝামাঝি জায়গায় রিশাদ হোসেন, লিটন কুমার দাস ও তানজিদ হাসান ক্যাচ ছাড়েন সগির খানের। যদিও পরের ওভারেই অভিষিক্ত এই ব্যাটারকে আউট করেন রিশাদ।
আগের বলেই দারুণ স্লগ সুইপে ছক্কা মেরেছিলেন সগির। পরের বল লং অফ দিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে সীমানায় হৃদয়ের হাতে ক্যাচ দেন এই ব্যাটার। ৩ বলে ৮ রান করেন সগির। নিজের শেষ ওভারে ফিরতি ক্যাচ আউট করেছেন ৭ রান করে আরইয়ানশ শর্মাকে। আর তাতেই ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ।
ঝড়ো ব্যাটিং করা ওয়াসিমকে ফিরিয়ে স্বস্তি এনে দিলেন শরিফুল
সেঞ্চুরির পথেই এগোচ্ছিলেন ওয়াসিম। তবে তাকে তিন অঙ্কে পৌঁছানোর আগেই অফ স্টাম্পের বাইরের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেছেন শরিফুল ইসলাম। আর তাতেই শেষ হয় আরব আমিরাত অধিনায়কের ৪২ বলে ৮২ রানের ইনিংস। তার ইনিংস জুড়ে ছিল ৯টি চার ও পাঁচটি ছক্কা।
রাহুলকে ফেরালেন রিশাদ, হৃদয়ের ক্যাচ মিসে জীবন পেলেন ওয়াসিম
রাহুল চোপড়াকে বেশিক্ষণ থিতু হতে দেননি রিশাদ হোসেন। এই লেগ স্পিনারের বলে আউট হয়েছেন পুল করতে গিয়ে টপ এজ হয়ে নাহিদ রানাকে ক্যাচ দিয়ে। ওভারের চতুর্থ বলে লং অফে হাফ সেঞ্চুরি তোলা মোহাম্মদ ওয়াসিমকে জীবন দিয়েছেন তাওহীদ হৃদয়।
বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দিলেন তানভির
১১তম ওভারে এসেই বাংলাদেশকে উইকেট এনে দিয়েছেন তানিভির ইসলাম। ৩৪ বলে ১৮ রান করা জোহাইব ফিরেছেন সুইপার কাভারে শামীম হোসেনকে ক্যাচ দিয়ে। ফলে ১০৭ রানে ভাঙে আরব আমিরাতের প্রথম উইকেট জুটি।
বিনা উইকেটে একশ আরব আমিরাতের
বাংলাদেশের বোলারদের তুলোধোনা করে মাত্র ২৫ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন ওয়াসিম। নাহিদের বল মিড অফ দিয়ে উড়িয়ে চার মেরে হাফ সেঞ্চুরিতে পৌঁছান আরব আমিরাত অধিনায়ক। দুই ওপেনারের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ৯.২ ওভারেই দলীয় একশতে পৌঁছায় আরব আমিরাত। ১০ ওভারে তাদের সংগ্রহ দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ১০৭ রান।
পাওয়ার প্লেতে আরব আমিরাতের দাপট, উইকেটের খোঁজে বাংলাদেশ
ইনিংসের পঞ্চম ওভার করতে এসেছে প্রথম দুটি বলই নো করেন নাহিদ রানা। প্রথম নো বলটি হয় নাহিদের ল্যান্ডিংয়ে সমস্যার কারণে। বল পিচ করেছিল উইকেটের বাইরে। এরপরেরটি হাই নো। সেই বলে ফাইন লেগ দিয়ে ছক্কা মারেন মুহাম্মাদ জুহাইব। সেই ওভারে নাহিদ খরচ করেন ১৮ রান। আরব আমিরাত বড় লক্ষ্যে খেলতে নেমে ৪.৩ ওভারেই দলীয় হাফ সেঞ্চুরিতে পৌঁছায়। পাওয়ার প্লেতে তাদের সংগ্রহ দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ৫৬ রান। পাওয়ার প্লেতে আরব আমিরাতের সংগ্রহ দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ৬৮ রান।
তানজিদের হাফ সেঞ্চুরি আর হৃদয়ের ঝড়ো ইনিংসে বাংলাদেশের ২০৫
শেষদিকে জাকের আলী ৬ বলে ১৮ করে আউট হয়েছেন। ১৯তম ওভারে জাওয়াদউল্লাহর ওপর চড়াও হয়েছিলেন তিনি। সেই ওভারে প্রথম তিন বলে দুটি ছক্কা ও একটি চার মারেন জাকের। লং লেগ দিয়ে ছক্কা মারার পরের বলে এক্সট্রা কাভার দিয়ে মারেন একটি চার। পরের ছক্কাটি মিড উইকেট দিয়ে। চতুর্থ বলে জাকের মিড অফে তিনি ক্যাচ দেন রাহুল চোপড়ার হাতে। যদিও ২০তম ওভারের প্রথম বলে হৃদয় ছক্কা মারার চেষ্টাতে টপ এজ হয়ে বোলার সগির খানের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। তিনি ফিরলেও দুশ পেরুনো সংগ্রহ এনে দিয়েছেন রিশাদ হোসেন ও শামীম পাটোয়ারি।
ইনিংস বড় করতে পারলেন না শান্ত
নাজমুল হোসেন শান্ত শুরু থেকেই দেখে শুনে খেলছিলেন। তবে তার ইনিংস শেষ হয়েছে ১৯ বলে ২৭ রান করে। জাওয়াদউল্লাহর বলে ধ্রুব পারাসারের হাতে শান্ত ক্যাচ দেন ডিপ পয়েন্টে। তাতেই ১৬৩ রানে বাংলাদেশ হারায় তৃতীয় উইকেট।
১৬ ওভারে দেড়শ বাংলাদেশের
দেড়শ রানে পৌঁছাতে বাংলাদেশকে ১৬ ওভার পর্যন্ত খেলতে হয়। মোহাম্মদ ওয়াসিমের বলে লং অন দিয়ে চার মেরে বাংলাদেশের দেড়শ পূরণ করেন হৃদয়।
বড় শট খেলতে গিয়ে ফিরলেন লিটন
শুরু থেকেই হাত খুলে খেলতে হাঁসফাঁস করেছেন লিটন। স্ট্রাইক রেটের চাপ কমাতে বড় শটের নেশায় ব্যক্তিগত ৪০ রানে আউট হন লিটন। জাওয়াদউল্লাহর বলে মিড উইকেটে মতিউল্লাহর হাতে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি।
শান্তর ছক্কায় বাংলাদেশের একশ
চার মেরে দলের পঞ্চাশ করেছিলেন তানজিদ হাসান তামিম। ইনিংসের ১১তম ওভারে ধ্রুব পারাশারের ফুলটস ডেলিভারিতে ছক্কা মেরে ১০.১ ওভারে বাংলাদেশের রান একশ ছুঁয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তানজিদ ফেরার পর লিটন দাসের সঙ্গে জুটি গড়ে তোলার চেষ্টায় তিনি।
তানজিদের বিদায়ে ভাঙল ৯০ রানের জুটি
২৫ বলে হাফ সেঞ্চুরি করার পর চেনা ছন্দেই ব্যাটিং করছিলেন তানজিদ। তবে পঞ্চাশ ছোঁয়ার পর ইনিংস বড় করতে পারেননি বাঁহাতি এই ওপেনার। সাগির খানের শর্ট ডেলিভারিতে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে পুল করতে গিয়ে মতিউল্লাহ খানের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি। তিন ছক্কা ও ৮ চারে ৩৩ বলে ৫৯ রানের ইনিংস খেলে আউট হয়েছেন তানজিদ। বাঁহাতি ওপেনারের বিদায়ে ভেঙেছে লিটনের সঙ্গে তাঁর ৯০ রানের উদ্বোধনী জুটি।
ছক্কা মেরে তানজিদের হাফ সেঞ্চুরি
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই দারুণ ব্যাটিং করছিলেন তানজিদ হাসান তামিম। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে হায়দার আলীর ফুলটস ডেলিভারিতে স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা মেরে তাই ২৫ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন বাঁহাতি এই ওপেনার। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে তানজিদের এটি চতুর্থ হাফ সেঞ্চুরি।
তানজিদের চারে বাংলাদেশের পঞ্চাশ
মতিউল্লাহ খানের করা প্রথম ওভারে দুই চার ও এক ছক্কায় ১৭ রান এনেছিলেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। তাদের দুজনের ব্যাটে সেভাবেই এগোতে থাকে বাংলাদেশ। সফরকারী দুই ওপেনারের দারুণ ব্যাটিংয়ে ভালো শুরু পেয়েছে ফিল সিমন্সের শিষ্যরা। পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে থার্ডম্যান দিয়ে চার মেরে বাংলাদেশের পঞ্চাশ রান পূরণ করেন তানজিদ তামিম। প্রায় এক বছর ও ১৪ ইনিংস পর উদ্বোধনী জুটিতে পঞ্চাশ রানের দেখা পেয়েছে বাংলাদেশ।
জীবন পেলেন লিটন
ইনিংসের তৃতীয় ওভারে ধ্রুব পারাশারের প্রথম বলেই চার মারেন তানজিদ হাসান তামিম। পরবর্তীতে একই ওভারে আরও দুটি চার মারেন লিটন দাস। যদিও ওভারের শেষ বলে আউট হতে পারতেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। শর্ট ফাইন লেগে ক্যাচ দিলেও সেটা লুফে নিতে পারেননি মুহাম্মদ জাওয়াদউল্লাহ। সেই ওভার থেকে এসেছে ১৩ রান। সবমিলিয়ে লিটন ও তানজিদের ব্যাটে ভালো শুরুই পেয়েছে বাংলাদেশ।
কেন একাদশে নেই পারভেজ ইমন, জানা গেল কারণ
প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি করার পরও দ্বিতীয় ম্যাচের একাদশে রাখা হয়নি পারভেজ হোসেন ইমন। তখনই প্রশ্ন উঠে সেঞ্চুরি করার পরও কেন একাদশে রাখা হয়নি তাকে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচের টসের একটু পর বিসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিং করার সময় কুঁচকির চোটে পড়েছেন পারভেজ ইমন। ফিটনেস টেস্ট শেষে ম্যাচ খেলার অনুমতি দেয়া হলেও সতর্কতার জন্য তাকে একাদশের বাইরে রেখেছে টিম ম্যানেজমেন্ট।
বাংলাদেশের একাদশে শান্ত, নেই সেঞ্চুরিয়ান পারভেজ ইমন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৯ ছক্কা ও ৫ চারে ৫৪ বলে ১০০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন পারভেজ হোসেন ইমন। তবে পরের ম্যাচেই একাদশে রাখা হয়নি বাঁহাতি এই ওপেনার। ঠিক কী কারণে পারভেজ ইমন একাদশে নেই তা জানা যায়নি। টপ অর্ডার ব্যাটার হিসেবে একাদশে সুযোগ পেয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। এদিকে তিনি ছাড়াও একাদশে আরও তিনটি পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ।
দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে আইপিএল খেলতে যাওয়ায় অনুমেয়ভাবেই একাদশে নেই মুস্তাফিজুর রহমান। এ ছাড়া পেসার হাসান মাহমুদ ও সহ-অধিনায়ক শেখ মেহেদীকেও রাখা হয়েছে বাইরে। তাদের জায়গায় সুযোগ পেয়েছেন দুই পেসার শরিফুল ইসলাম ও নাহিদ রানা। তাদের সঙ্গে আছেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনও।
বাংলাদেশের একাদশ- লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী অনিক, শামীম হোসেন পাটোয়ারি, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, শরিফুল ইসলাম, তানভীর ইসলাম ও নাহিদ রানা।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
প্রথম টি-টোয়েন্টির মতো দ্বিতীয় ম্যাচেও টস জিতেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের অধিনায়ক মুহাম্মদ ওয়াসিম। টস জিতে আবারও আগে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ফলে টস হেরে আগে ব্যাটিং করতে হবে বাংলাদেশকে।
সবাইকে স্বাগত!
বিসিবি
পাকিস্তান সফরে যাওয়ার আগে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার কথা ছিল বাংলাদেশের। তবে দুই দেশের সম্মতিতে সিরিজটি করা হয়েছে তিন ম্যাচের। এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)। ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ মে শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
এ ছাড়া পাকিস্তানের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার কথা থাকলেও সেটি কমিয়ে আনা হচ্ছে। ক্রিকেটারদের অনুরোধে সিরিজটি হতে পারে তিন ম্যাচের। পড়তে ক্লিক করুন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ২৭ রানে জিতে সিরিজে এগিয়ে গেছেন লিটন দাসরা। একটু পর শুরু হবে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। পুরো ম্যাচের আপডেটে আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি!