রুটের ৩৬তম সেঞ্চুরির দিনে অনায়াস জয়ে সিরিজ ইংল্যান্ডের

ছবি: সংগৃহীত

আগের দিন জো রুট অপরাজিত ছিলেন ৭৩ রানে, স্টোকস ৩৫ রানে। এ দিন রুটের সেঞ্চুরি এবং স্টোকসের হাফ সেঞ্চুরি ছিল প্রত্যাশিতই। রুটের ৩৬তম সেঞ্চুরি পূরণ হলেও স্টোকসের আফ সেঞ্চুরি আর পূরণ হয়নি।
‘স্টোকসকে অধিনায়ক হিসেবে বিবেচনা না করা হবে বোকামি’
৭ মার্চ ২৫
ব্যক্তিগত ১০৬ রানে বিদায় নেন রুট। উইলিয়াম ও'রুর্কির বলে উইকেটরক্ষক টম ব্লান্ডেলের মুঠোয় ক্যাচ দেয়ার আগে ইনিংসে ১১টি চার মারেন তিনি। রুট ফেরার সময় স্টোকস ছিলেন ৪২ বলে ৪৯ রানে।
রুট ফেরার পর আর উইকেটে থাকেননি স্টোকস। ছয় উইকেটে ইংল্যান্ড ৪২৭ রানে থাকার সময় ইনিংস ঘোষণা দেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৫৮৩ রানের। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম দশ ওভারেই ছন্নছাড়া হয়ে যায় কিউইদের ব্যাটিং লাইনআপ।

৩৩ রান তুলতেই তিন উইকেট হারায় দলটি। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলেই ডেভন কনওয়ে বোল্ড হন ক্রিস ওকসের বলে। চতুর্থ ওভারে ওকসের বলেই উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন কেন উইলিয়ামসন।
আমি নিজের চেয়ে দলকে সবসময় ওপরে রাখি: হার্দিক
১ ঘন্টা আগে
তারপর ব্রাইডন কার্স তুলে নেন অধিনায়ক টম ল্যাথামকে। এরপর দলীয় ১৪১ রানের মধ্যে আরও তিনটি উইকেট হারায় কিউইরা। সপ্তম উইকেটে ৯৬ রানের জুটি গড়েন টম ব্লান্ডেল ও নাথান স্মিথ। ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ব্লান্ডেল ৯৬ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে আউট হন।
তার ব্যাটে আসে ১০২ বলে ১১৫ রান। ইনিংসে ছিল পাঁচটি ছয় ও ১৩টি চার। এরপর ইংল্যান্ড অধিনায়ক বেন স্টোকস ২.২ ওভার বল করে মাত্র পাঁচ রান খরচায় তিন উইকেট তুলে নিলে ২৫৯ রানে থামে নিউজিল্যান্ডের ইনিংস। ২০০৮ সালের পর নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ইংল্যান্ডের প্রথম সিরিজ জয় এটি।