পাকিস্তানের টেস্ট দলে ৯ নতুন মুখ

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
ঢাকায় বিমান দুর্ঘটনায় মন কাঁদছে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের
২১ জুলাই ২৫
দীর্ঘ ১৪ বছর পর ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজ খেলতে নামবে পাকিস্তান। আসন্ন এই সিরিজকে সামনে রেখে ২০ সদস্যের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। যেখানে জায়গা পেয়েছেন নতুন ৯ ক্রিকেটার।
তারা হলেন, ওপেনার আবদুল্লাহ শফিক, ইমরান বাট, মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান কামরান গোলাম, সালমান আলী, সৌদ শাকিল, স্পিনার নওমান আলী, সাজিদ খান, পেসার হারিস রউফ এবং তাবিস খান রয়েছেন। ২০২০-২১ ঘরোয়া মৌসুম ও কায়েদ ই আজম ট্রফিতে দারুণ পারফরম্যান্সের ফলস্বরূপ তরুণ এই ক্রিকেটারদের দলে জায়গা দিয়েছে পিসিবি।
এ ছাড়া দীর্ঘ দুই বছর পর টেস্ট দলে ফিরেছেন পেসার হাসান আলী। ২০১৮ সালে দেশের হয়ে সর্বশেষ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেই খেলেছিলেন এই পেসার। এবারের কায়েদ ই আজম ট্রফিতে ব্যাটে-বলে দারুণ পারফরম্যান্স করার কারণেই দলে ফিরেছেন তিনি। যেখানে ৪৩ উইকেট নেয়ার পাশাপাশি ২৭৩ রান করেছিলেন তিনি।

যেখানে ফাইনালে ৫ উইকেট নেয়ার পাশাপাশি অপরাজিত ১০৬ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংসে খেলেছেন। হাসান ছাড়াও দলে ফিরেছেন মোহাম্মদ নওয়াজ। কায়েদ ই আজম ট্রফিতে ২২ উইকেট নেয়ার পাশাপাশি ৭৪৪ রান করেছিলেন তিনি। ইনজুরি কাটিয়ে দলে ফিরেছেন অধিনায়ক বাবর আজম।
হুইলচেয়ারে না যাওয়া পর্যন্ত থামবো না: মালিক
১৪ ঘন্টা আগে
নিউজিল্যান্ড সিরিজের স্কোয়াডে থাকা জায়গা হারিয়েছেন ৪ ক্রিকেটার। তাঁরা হলেন, হারিস সোহেল, মোহাম্মদ আব্বাস, শান মাসুদ এবং জাফর গহর। নিজেদের ভুল শুধরে নিতে হারিস, আব্বাস এবং শানকে হাই পারফরম্যান্স ইউনিটে পাঠিয়েছে পিসিবি। দুই অলরাউন্ডার, ছয় মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান, তিন ওপেনার, দুই উইকেটরক্ষক এবং চার পেসার নিয়ে দল সাজিয়েছে তাঁরা
আসন্ন এই সিরিজে দুটি টেস্ট এবং তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে এই দুই দল। সূচি অনুযায়ী করাচিতে ২৬ জানুয়ারি মাঠে গড়াবে সিরিজের প্রথম টেস্ট। আর ৪ ফেব্রুয়ারি রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে হবে দ্বিতীয় টেস্ট।
টেস্ট সিরিজ শেষে মাঠে গড়াবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। ১১, ১৩ এবং ১৪ ফেব্রুয়ারি হবে টি-টোয়েন্টি ম্যাচগুলো। সবগুলো ম্যাচই হবে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে। পুরো সফরে জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকতে হবে দুইদলের ক্রিকেটারদের।
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে পাকিস্তানের টেস্ট দল: বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান (সহঅধিনায়ক, উইকেটরক্ষক), আবিদ আলী, আব্দুল্লাহ শফিক, ইমরান বাট, আজহার আলী, ফাওয়াদ আলম, কামরান গোলাম, সালমান আলী আঘা, সৌদ শাকিল, ফাহিম আশরাফ, মোহাম্মদ নওয়াজ, সরফরাজ আহমেদ, নওমান আলী, সাজিদ খান , ইয়াসির শাহ, হারিস রউফ, হাসান আলী, শাহীন শাহ আফ্রিদি এবং তাবিস খান।