promotional_ad

জাকেরের আউটের চেয়ে নিজের ক্র্যাম্পকে বেশি দুর্ভাগ্যের মানছেন হৃদয়

পায়ে ক্র্যাম্প হওয়ায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েছেন তাওহীদ হৃদয়, আইসিসি
মোহাম্মদ শামি ও অক্ষর প্যাটেলের বোলিং তোপে ৮.৩ ওভারের মধ্যে ৩৫ রানে ৫ উইকেট নেই বাংলাদেশের। এমন জায়গায় দাঁড়িয়ে ভারতীয় পেসার, স্পিনারদের বিপক্ষে লড়াই করলেন, বাংলাদেশকে পথও দেখালেন তাওহীদ হৃদয় ও জাকের আলী অনিক। সহজাত ব্যাটিং ‘ভুলে’ জুটি গড়ায় মন দিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন তারা দুজন। হাফ সেঞ্চুরি পেয়েছেন, জুটির দেড়শও ছুঁয়েছেন জাকের ও হৃদয়।

promotional_ad

রবীন্দ্র জাদেজা, কুলদীপ যাদব কিংবা অক্ষরদের যখন উইকেট নিতে পারছিলেন না তখন ত্রাতা হয়ে আসেন শামি। ডানহাতি পেসারের স্লোয়ার ডেলিভারিতে টাইমিংয়ে গড়বড় করে উইকেট দিয়ে গেছেন ৬৮ রানের ইনিংস খেলা জাকের। সেঞ্চুরির কাছে গিয়ে পায়ে টান খেয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন হৃদয়। শেষের দিকে যখন রান বাড়িয়ে নেবেন তখনই ক্র্যাম্প বাঁধা হয়ে আসে তার জন্য। 


আরো পড়ুন

২ ম্যাচ নিষিদ্ধ হৃদয়, জরিমানা ৮০ হাজার টাকা

১৮ ঘন্টা আগে
মোহামেডানের জার্সিতে তাওহীদ হৃদয়, ক্রিকফ্রেঞ্জি

পাশের পেশিতে টান খাওয়ায় ঠিকঠাক সিঙ্গেল নিতে পারছিলেন ডানহাতি এই ব্যাটার। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে রান নিলেও সেটা পরিস্থিতির চাহিদা মেটায়নি। বেশ কয়েকবার মাঠে ফিজিও এসেছেন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাও দিয়েছেন। তবে তা খুব বেশি কাজে দেয়নি। শেষ পর্যন্ত সেঞ্চুরি করে থামতে হয় হৃদয়কে। তরুণ এই ব্যাটার মনে করেন, জাকেরের আউটের চেয়ে তার পায়ে যদি ক্র্যাম্প না হতো তাহলে আরও অন্তত ২০-৩০টা রান বেশি করতে পারতেন। 


ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ প্রসঙ্গে হৃদয় বলেন, ‘আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে আমার ক্র্যাম্পিংটা (দুর্ভাগ্যের)। ওই সময় যদি আমি ঠিকঠাক থাকতাম তাহলে হয়তবা আরও ২০-৩০টা রান বেশি করতে পারতাম।’


promotional_ad

৩৫ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর ১৫৪ রানের জুটি গড়ে তোলেন হৃদয় ও জাকের। ষষ্ঠ উইকেটে রেকর্ড জুটিও গড়েছেন তারা। হৃদয় মনে করেন, তাদের দুজনের কেউ একজন যদি ভালোভাবে শেষ করতে পারতেন তাহলে ২৬০-২৭০ রান করতে পারতেন। এমনটা হলে ম্যাচের ফল ভিন্ন কিছু হতে পারতো বলে ধারণা ডানহাতি এই ব্যাটারের। সেই সঙ্গে ৩০-৪০ রান কম করার আক্ষেপ করেছেন তিনি।


আরো পড়ুন

মাঝের ওভারগুলোতে উইকেট নেয়ার জন্যই রিশাদকে নিয়েছিলেন আফ্রিদি

২ মিনিট আগে
মাঝের ওভারগুলোতে উইকেট নেয়ার জন্যই রিশাদ হোসেনকে নিয়েছিলেন আফ্রিদি

হৃদয় বলেন, ‘দ্রুত উইকেট হারানোর পরও আমরা যেভাবে কামব্যাক করেছি আমি আর জাকের। হয়তবা দুজনের ভেতর একজন যদি আরও খুব ভালোভাবে শেষ করতে পারতাম দেখা যেতো ২৬০-২৭০ রান হতো। তখন খেলার পরিস্থিতিটা ভিন্ন হতো। ওরা রান তাড়া করেছে মনে হয় ৪৭ ওভারে (৪৬.৩)। সুতরাং উইকেটটা এত সহজ ছিল না। আমার কাছে মনে হয় ৩০-৪০ টা রান কম করেছি।’


১১৮ বলে ১০০ রানের ইনিংস খেলা হৃদয় নিশ্চিত করেছেন দলের সবার পরিকল্পনা ছিল টস জিতলে আগে ব্যাটিং নেবেন। তিনি বলেন, ‘আমি আগেও এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি, টস জিতলে আমরা কী করব সেটা নিয়ে একেবারে পরিষ্কার ছিলাম। আমাদের পুরো দলের ব্যাটিং করার ই পরিকল্পনা ছিল। শুধুমাত্র শুরুতে আমাদের কয়েকটা উইকেট পড়েছে এজন্য এই জিনিসটা হয়েছে।’



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball