আমরা নিয়মিত ৩০০ করি না, এটি মেনে নিতেই হবে: শান্ত

ছবি: নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে নাজমুল হোসেন শান্ত, ফাইল ফটো

প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে ১৫৯ বল ডট দিয়েছিলো বাংলাদেশ। স্কোরবোর্ডে রান তোলে ৪৯.৪ ওভারে ২২৮। নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ২৩৬ রান করে বাংলাদেশ। ৩০০ বলের এই খেলায় ১৮১ বল ডট খেলেছে বাংলাদেশের ব্যাটাররা।
সভাপতির একক সিদ্ধান্তে শান্তর অধিনায়কত্ব কেড়ে নেয়া হয়নি
২৮ জুন ২৫
অর্থাৎ ৩০.১ ওভার কোনো রানই নিতে পারেননি বাংলাদেশি ব্যাটাররা। ভারত এবং নিউজিল্যান্ড দুই ম্যাচ মিলিয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা ডট দিয়েছে ৩৪০ বল বা ৫৬ দশমিক ৪ ওভার! একটি বৈশ্বিক আসর থেকে বাদ পড়ার জন্য যা যথেষ্ট।
এ নিয়ে শান্তও বলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই এই জায়গাটায় উন্নতির সুযোগ আছে। আমরা নিয়মিত ৩০০ করি না। এটি সত্যি কথা। এটি মেনে নিতেই হবে। তবে আমার মনে হয় আজ যদি ডট বলের কথা বলেন, একটা সময় ৫–১০ ওভার পরপরই আমাদের উইকেট পড়েছে। এটা ডট বল বেশি হওয়ার একটা কারণ। বড় জুটি গড়তে পারলে এত বেশি ডট বল হয়তো হতো না।’

‘এই অভ্যাসটা তৈরি করা জরুরি যে, নিয়মিত আমরা কীভাবে তিনশ করতে পারি। আমরা হয়তো একদিন-দুদিন তিনশ করি। এখান থেকে বের হওয়ার জন্য অনুশীলনে বলেন, নিয়মিত কীভাবে ভালো উইকেটে খেলা যায়, নিয়মিত বড় দলের বিপক্ষে এই ধরনের স্কোর গড়া যায়, এটাই গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ম্যাচে ডট বল হওয়ার কারণ, আমরা মাঝের ওভারগুলোয় কিছুক্ষণ পরপরই উইকেট দিয়ে দিয়েছি।’
এটা আমার জন্য সত্যিই বিব্রতকর: বুলবুল
১৫ ঘন্টা আগে
আইসিসির বড় টুর্নামেন্টগুলোতে ব্যর্থতার বলয় ভাঙতে এলোমেলো ক্রিকেট থেকে বের হয়ে আসতে চান শান্ত। ব্যাটিং, বোলিং এবং ফিল্ডিং- তিন বিভাগেই ধারাবাহিকতা চান বাংলাদেশের অধিনায়ক।
তিনি বলেন, ‘আমরা সিরিজ জিতলেও বেশির ভাগ সময় ঘরের মাঠে জিতি। দেশের বাইরে সিরিজ কমই জেতা হয়। আইসিসি ইভেন্টেও একই অবস্থা। একদিন বোলিং ভালো হয় না, আরেক দিন ব্যাটিং খারাপ হয়, আরেক দিন ফিল্ডিং খারাপ হয়। কেমন যেন এলোমেলো ক্রিকেট হয়। আমাদের এটা থেকে বের হয়ে আসার পথ খুঁজতে হবে।’