|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
আগের দিনই ৭ উইকেটে ২৫৮ রান তুলে নিয়ে বড় সংগ্রহের ইঙ্গিত দিয়েছিল বরিশাল বিভাগ। তবে তাদের সংগ্রহ নাগালের বাইরে যেতে দেননি সিলেটের বোলাররা। দ্বিতীয় দিন ৪৬ রান তুলতেই তারা বাকি ৩ উইকেট হারিয়েছে। আগের দিনের অপরাজিত ব্যাটার মইনুল ইসলাম ২৭ রান করে ফিরেছেন।
আর ৬ করে অপরাজিত থাকা তানভির ফিরেছেন ২৯ রান করে। এরপর আর বেশিদূর আগায়নি বরিশালের ইনিংস। মহিউদ্দিন তারেক ৯ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন। বরিশালের ব্যাটিং অর্ডারে সবচেয়ে বড় ধস নামিয়েছেন রেজাউর রহমান রাজা।
এ ছাড়া দুটি উইকেট নিয়েছেন ইবাদত হোসেন। আর একটি করে উইকেট নিয়েছেন তোফায়েল আহমেদ, নাসুম আহমেদ ও রাহাতুল ফেরদৌস। জবাবে খেলতে নেমে ভালো শুরু পেলেও কিছুটা ধুঁকছে সিলেট। তারা ৬ উইকেটে ২১৭ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে।
ওপেনিং জুটিতে পিনাক ঘোষ ও তৌফিক খান তুষার মিলে তোলেন ২৯ রান। পিনাক ফিরেছেন ২০ রান করে। এরপর তুষারও বেশিদূর এগোতে পারেননি। তিনি আউট হয়েছেন ২৯ রান করে। সিলেটের পরের তিন ব্যাটারই তুলে নিয়েছেন হাফ সেঞ্চুরি।
মুবিন আহমেদ ১০১ বলে ৫৩ রান করেছেন। আর দারুণ ফর্মে থাকা অমিত হাসান হাফ সেঞ্চুরি তুলে আউট হয়েছেন ১০২ বলে ৫৬ রান করে। নাসুমও পেয়েছেন হাফ সেঞ্চুরি। তার ব্যাট থেকে আসে ৮২ বলে ৫৩ রান। রাহাতুল ফেরদৌস দিনের শেষ বেলায় আউট হয়েছেন শূন্য রানে।
অবশ্য এখনও আসাদউল্লাহ আল গালিব অপরাজিত আছেন শূন্য রানে। আর ১ রান নিয়ে ব্যাট করছেন তোফায়েল আহমেদ। বরিশালের হয়ে দুটি উইকেট নেন সোহাগ গাজী। একটি করে উইকেট পেয়েছেন রুয়েল মিয়া, মহিউদ্দিন তারেক, মইনুল ইসলাম ও ইফতেখার হোসেন। সিলেট এখনও বরিশালের চেয়ে পিছিয়ে আছে ৮৭ রানে।