promotional_ad

জুঙ্গুর সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ক্রিকফ্রেঞ্জি ডেস্ক
সেঞ্চুরির পথে আমির জুঙ্গু, সংগৃহীত
তানজিদ হাসান তামিম- লিটন দাসের বিদায়ে শুরুটা হয়েছিল ভয়ঙ্কর। এরপর সৌম্য সরকার- মেহেদী হাসান মিরাজ মিলে বেঁধে দেন বড় সংগ্রহের সুর। মাঝে আফিফ হোসেন ব্যর্থ হলেও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ- জাকের আলীর স্বপ্নের মতো ফিনিশিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পাঁচ উইকেটে ৩২১ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। কিন্তু এই সংগ্রহকে মামুলি বানিয়ে চার উইকেটে ম্যাচ জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আমির জুঙ্গুর সেঞ্চুরি ও কেসি কার্টির ৯৫ রানের ইনিংসে শেষ ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশকে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করে ক্যারিবিয়ানরা।

promotional_ad

এতো রান অতিক্রম করে এর আগে কোনও দলই এই মাঠে জিততে পারেনি। যদিও ঘরের মাঠে এমন রান টপকে ইতিহাসই গড়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এদিকে চার হাফ সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে নিজেদের দলীয় সর্বোচ্চ রানের দেখা পায় বাংলাদেশ। এর আগে ২০১৮ সালে ছয় উইকেটে ৩০১ রান করেছিল তারা।


লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাঁচ ওভারের মধ্যে তিন উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এ দিন অবশ্য আগ্রাসী সূচনা করেন ব্রেন্ডন কিং। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে আসা নাসুমের এক ওভারে একটি ছক্কা ও দুটি চারে ১৪ রান নেন তিনি। কিন্তু শেষ বলে দ্রুত একটি সিঙ্গেল নিতে গিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেন তিনি।


নাসুমের ডেলিভারিটি অন সাইডে ঠেলে দিয়ে রানের জন্য ছোটেন কিং। প্রথমে সাড়া দিয়েও তাকে পুনরায় ফেরান আলিক আথানেজ। ফিরতে গিয়ে মেহেদী হাসান মিরাজের দারুণ থ্রো'তে স্টাম্প ভাঙেন লিটন। ১০ বলে ১৫ রান করে ফেরেন কিং। একটু পরই নাসুমের ফুল লেংথ ডেলিভারিতে সুইপ করার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে বোল্ড হন আথানেজ। ফেরার আগে আট বলে সাত রান করেন তিনি।


পঞ্চম ওভারে হাসান মাহমুদের ব্যাক অব লেংথ ডেলিভারি দূর থেকে খেলতে গিয়ে বিপাকে পড়েন শাই হোপ। স্লিপে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। ক্যাচ লুফে নিতে ভুল হয়নি সৌম্যের। বিদায়ের আগে ছয় বলে তিন রান আসে সৌম্যের ব্যাটে। ৩১ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারায় ক্যারিবিয়ানরা। এর একটু পর বৃষ্টি নামলে ২৫ মিনিট খেলা বন্ধ ছিল। বৃষ্টি থামলে অবশ্য ওভার কমেনি।


বৃষ্টির আগে-পরে দেখেশুনে খেলে দলের রান বাড়ান কেসি কার্টি ও শারফানে রাদারফোর্ড। ৪৮ বলে দলের খাতায় ৫০ রান যোগ করেন এই দুজন। ১৪তম ওভারে অবশ্য জীবন পেয়ে যান কার্টি। ২২ রানে ব্যাটিংয়ের সময় রিশাদ হোসেনের অফ স্টাম্পের বাইরের ডেলিভারিটি কাভার ড্রাইভ করেন তিনি। কাভারেই দাঁড়িয়ে ছিলেন আফিফ। যদিও লাফ দিতে কিছুটা দেরি করে ফেলায় উঁচুতে থাকা বলটি লুফে নিতে পারেননি তিনি। সেখানে চার রান পেয়ে যান কার্টি।


আফিফের ব্যর্থতায় রিশাদ তাকে ফেরাতে ব্যর্থ হলেও ৫৫ রানের এই জুটি ভাঙেন তাসকিন। দারুণ এক ডেলিভারিতে তাসকিনকে পুল করতে গিয়ে সীমানার বেশ ভেতরে ক‍্যাচ দেন রাদারফোর্ড। ক্যারবিয়ানদের সিরিজ জয়ের নেপথ্যে থাকা রাদারফোর্ডের ক্যাচটি লুফে নেন তানজিদ হাসান। অভিষেক ম্যাচে উইকেটে এসেই অবশ্য রানআউট হয়ে যাচ্ছিলেন আমির জুঙ্গু। জাকেরের থ্রো স্টাম্পে না লাগায় 'জীবন' পান তিনি। ১৮তম ওভারে একশ রানের দেখা পায় ক্যারিবিয়ানরা।


তাকে সঙ্গে নিয়ে দলের রান বাড়াতে থাকেন কার্টি। দেখতে দেখতে ৪৮ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি । বাংলাদেশের বিপক্ষে এ দিন প্রথমবারের মতো কার্টিকে টি-টোয়েন্টি দলে ভেড়ানো হয়। আর এমন দিনেই ক্যারিয়ারের পঞ্চম হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি। ধীরে ধীরে সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যান কার্টি। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান তুলে এ দিন হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন জুঙ্গু। ৪৫ বলে অভিষেক ইনিংসেই হাফ সেঞ্চুরি পান এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। ৮৯ রানে শতরানের জুটি স্পর্শ করেন তারা, ক্যারিবিয়ানরাও দুইশ রান পার করে।


এই জুটি ভাঙেন রিশাদ হোসেন। তার ডেলিভারিতে মিড অফ ও লং অফের মাঝামাঝি জায়গায় ক্যাচ দেন আমির জাঙ্গু, যদিও তা ছেড়ে দেন বদলি নামা ফিল্ডার পারভেজ হোসেন ইমন। ৬১ রানে দ্বিতীয়বার জীবন পান জাঙ্গু। ১৩২ রানের এই জুটি রিশাদ ভাঙেন পরের বলেই। অফ স্টাম্পের বাইরের বল দূর থেকে খেলার চেষ্টা করে পয়েন্টের দিকে বল ভাসিয়ে দেন কার্টি, ঝাঁপিয়ে পড়ে দারুণ একটি ক্যাচ নেন সৌম্য। ৮৮ বলে ৯৫ রানের ইনিংসে ১০টি চারের সঙ্গে দুটি ছক্কা মারেন তিনি। 


২৩৪ রানের মধ্যে রস্টন চেজকেও বিদায় করেন রিশাদ। অফ স্টাম্পের বাইরের নিচুতে থাকা ফুল টস বলটি অফ সাইডে খেলতে গিয়ে সামনে খেলে ফেলেন চেজ। ডান দিকে লাফিয়ে এক হাতে দুর্দান্ত ক্যাচ লুফে নেন রিশাদ। ১৭ বলে একটি চারে ১২ রান করে ফেরেন চেজ। এরপর আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি ক্যারিবিয়ানদের। গুড়াকেশ মোতি উইকেটে এসেই দাপটের সঙ্গে খেলতে থাকেন। অপরদিকে সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যান জুঙ্গু। সময়ের এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে আগ্রাসী হন দুজনই। ৩৫ বলে এই জুটি ৫০ পেরিয়ে যায়। ৭৯তম বলে ছক্কা হাঁকিয়ে সেঞ্চুরি তুলে নেন জুঙ্গু।


promotional_ad

শেষ পর্যন্ত ২৪ বল হাতে রেখে জয় পায় ক্যারিবিয়ানরা। ৮৩ বলে ছয়টি চার ও চারটি ছক্কায় অপরাজিত ১০৪ রান করেন জুঙ্গু। ৩১ বলে তিনটি চার ও তিনটি ছক্কায় ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন মোতি। বাংলাদেশের হয়ে ৬৯ রান খরচায় দুটি উইকেট নেন রিশাদ। একটি করে উইকেট নেন হাসান, নাসুম ও তাসকিন।


এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশ। ইনিংসের প্রথম ওভারেই ফিরতে পারতেন সৌম্য সরকার। আলজারি জোসেফের অফ স্টাম্পের ফুলার লেংথ ডেলিভারিতে আউট সাইড এজ হয়ে স্লিপে ক্যাচ দিলেও সেটা লুফে নিতে পারেননি ব্রেন্ডন। ফলে শূন্য রানে জীবন পান সৌম্য। তবে ছন্দে থাকা তানজিদ হাসান তামিম ফিরেছেন দ্রুতই। আলজারির শর্ট ডেলিভারিতে পুল করতে চেয়েছিলেন বাঁহাতি এই ওপেনার। 


টপ এজ হওয়ায় মিড উইকেটে শেরফান রাদারফোর্ডকে সহজ ক্যাচ দিয়েছেন তানজিদ। প্রথম দুই ম্যাচে দারুণ ব্যাটিং করা তরুণ এই ব্যাটার শেষ ওয়ানডেতে রানের খাতাই খুলতে পারেননি। এক বল পর ফিরেছেন লিটন দাসও। আলজারির অফ স্টাম্পের অনেকটা বাইরের বেরিয়ে যাওয়া ডেলিভারিতে খেলতে গিয়ে স্লিপে কিংয়ের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন। তানজিদের মতো তিনিও রানের খাতা খুলতে পারেননি।


আলজারি জোসেফের এক ওভারে তানজিদ হাসান তামিম ও লিটনের উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। তবে চারে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্বক ব্যাটিং করতে থাকেন মেহেদী হাসান মিরাজ। বাংলাদেশের অধিনায়কের পাল্টা আক্রমণে বিপদে কাটিয়ে ওঠার পাশাপাশি পাওয়ার প্লে'তে দুই উইকেট হারিয়ে ৪৬ রান তুলেছে। মিরাজকে দারুণভাবে সঙ্গ দেন ওপেনার সৌম্য। তাদের দুজনের জুটিতে বিপদ কাটিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করে সফরকারীরা।


অধিনায়ক হিসেবে প্রথম ম্যাচেই হাফ সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন মিরাজ। তবে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সুবিধা করতে পারেননি। হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে তানজিদ তামিম ও লিটনকে হারিয়ে বাংলাদেশ যখন বিপদে তখন পাল্টা আক্রমণে বাংলাদেশকে পথ দেখান তিনি। গুড়াকেশ মোতির বলে কাট করে থার্ডম্যান দিয়ে চার মেরে ৫৬ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেছেন মিরাজ। চলমান ওয়ানডে সিরিজে এটি তার দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি।


আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচেই ভালো শুরু পেয়েছিলেন সৌম্য সরকার। তবে তিন ম্যাচের একটিতেও পঞ্চাশ ছোঁয়া ইনিংস খেলতে পারেননি বাঁহাতি এই ওপেনার। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অবশ্য প্রত্যাশিত ব্যাটিং করতে পারছিলেন। শেষ ম্যাচে এসে অবশ্য জ্বলে উঠলেন সৌম্য। মোতির বলে লং অনে ঠেলে দিয়ে ৫৮ বলে পঞ্চাশ ছুঁয়েছেন। ওয়ানডেতে এটি তার ১৩তম হাফ সেঞ্চুরি।


হাফ সেঞ্চুরির পর আক্রমণাত্বক ব্যাটিংয়ে দ্রুত রান তোলায় মনোযোগী হন সৌম্য সরকার। তবে বাঁহাতি ওপেনারকে খুব বেশি দূরে যেতে দিলেন না মোতি। বাঁহাতি স্পিনারের মিডল স্টাম্পের বলে ব্যাকফুটে গিয়ে লেগ সাইডে খেলার চেষ্টায় বলের লাইন মিস করেছিলেন সৌম্য। বল প্যাডে আঘাত হানতেই মোতির আবেদনে সাড়া দিয়ে আউট দিয়েছেন আম্পায়ার। বাংলাদেশের ওপেনার রিভিউ নিলেও শেষ রক্ষা হয়নি তার। ৭৩ বলে ৭৩ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরে ফিরতে হয়েছে তাকে। সৌম্যর বিদায়ে ভেঙেছে মিরাজের সঙ্গে তাঁর ১৩৬ রানের জুটি।


রোমারিও শেফার্ডের বলে শর্ট মিড অফে ঠেলে দিয়ে এক রান নিতে চেয়েছিলেন আফিফ হোসেন। বাঁহাতি ব্যাটারের ডাকে সাড়া দিয়ে দৌড় দিয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজও। তবে স্ট্রাইক প্রান্তে পৌঁছানোর আগেই সরাসরি থ্রোতে স্টাম্প ভাঙেন শেরফান রাদারফোর্ড। দুর্ভাগ্যজনকভাবে রান আউট হয়ে ফিরতে হয়েছে মিরাজকে।


বাংলাদেশের অধিনায়কের ব্যাট থেকে এসেছে ৭৭ রান। পরের ওভারে বোলিংয়ে এসে আফিফকে বিদায় করেছেন রাদারফোর্ড। ডানহাতি মিডিয়াম পেসারের শর্ট ডেলিভারিতে পুল করতে গিয়ে টপ এজ হয়ে কিংয়ের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন। আফিফ ফিরেছেন ১৫ রানে। সেই ওভারে কোন রান বের করতে পারেনি সফরকারী ব্যাটাররা।


১৭১ রানে পঞ্চম উইকেটের পতনের পর জুটি বাঁধেন মাহমুদউল্লাহ ও জাকের আলী। ৩৮তম ওভারের শেষ বলে গুড়াকেশ মোতিকে লং অনের ওপর দিয়ে লম্বা এক ছক্কা মেরে দলের রান দুইশ পার করেন মাহমুদউল্লাহ।


দ্রুত দুই উইকেট হারানোর ধাক্কা ভালোভাবেই সামাল দেন মাহমুদউল্লাহ ও জাকের। সাবধানী ব‍্যাটিংয়ে শুরুর পর রানের গতি বাড়িয়ে ৫৯ বলে জুটির পঞ্চাশ স্পর্শ করে তারা। মুহূর্তের মধ্যেই ২৫০ রান পেরিয়ে যায় বাংলাদেশ।


৯৭ বলে এই জুটিও নিজেদের জুটির শতরান পেরিয়ে যায়। এর মধ্যে ৪৮ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন মাহমুদউল্লাহ। রাদারফোর্ডের স্লোয়ার বাউন্সারে পেছন বরাবর দারুণ এক শটে হাফ সেঞ্চুরি আদায় করেন তিনি। সিরিজে এটি তার টানা তৃতীয় হাফ সেঞ্চুরি। এই স্টেডিয়ামে পাঁচটি ম্যাচের পাঁচটিতেই হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ব্যাটার। সবমিলিয়ে এটি তার ২৩৮ ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৩২তম হাফ সেঞ্চুরি। 


মাহমুদউল্লাহর মতো দৃষ্টিনন্দন চারে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন জাকের আলীও। ৫৩তম বলে রোমারিও শেফার্ডকে চার মেরে দারুণ এক হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি। শেষপর্যন্ত এই দুজনের ব্যাটেই তিনশ পার করে নিজেদের রেকর্ড সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। সাতটি চার ও চারটি ছক্কায় মাহমুদউল্লাহ অপরাজিত থেকেছেন ৬৩ বলে ৮৪ রান করে। জাকের আলী অপরাজিত ছিলেন ৫ চার ২ ছক্কায় ৫৭ বলে ৬২ রান করে।


সংক্ষিপ্ত স্কোর-


বাংলাদেশ- ৩২১/৫ (৫০ ওভার) (সৌম্য ৭৩, মিরাজ ৭৭, মাহমুদল্লাহ ৮৪*, জাকের ৬২*; জোসেফ ২/৪৩)


ওয়েস্ট ইন্ডিজ- ৩২৫/৬ (৪৬) (কার্টি ৯৫, জুঙ্গু ১০৪*, মোতি ৪৪*; রিশাদ ২/৬৯)।
 



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: [email protected]
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball