বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই থামিয়ে দিতে চায় জিম্বাবুয়ে

ছবি: উদযাপনে ব্যস্ত জিম্বাবুয়ে দল, ক্রিকফ্রেঞ্জি

সিলেটের উইকেট কিছুটা পেসারদের জন্য সহায়ক ছিল। ম্যাচের শেষভাগে স্পিনাররাও বাড়তি সুবিধা পেয়েছেন। তবে চিটাগংয়ের উইকেট সম্পূর্ণ ভিন্ন। সাগরিকার উইকেট বরাবরই ব্যাটিং সহায়ক। জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য আগের ম্যাচের মতোই শক্তিশালী পারফরম্যান্সে বাংলাদেশকে হারানো।
বাংলাদেশে খেললেও বেনের চোখ আছে ভারত-পাকিস্তানে
৭ ঘন্টা আগে
সেই লক্ষ্যের কথা জানিয়ে বেন বলেন, 'স্পষ্টতই, আমরা আশা করছি বাংলাদেশ দল খুব ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়াতে চাইবে। আর আমরা ভাবছি না যে এটা কোনো সহজ ম্যাচ হবে। টেস্ট ক্রিকেট কঠিন—এখানে প্রতিটি রানের জন্য লড়াই করতে হয়। তাই, আগামী সপ্তাহে কী অপেক্ষা করছে, সেটা নিয়েই আমি উৎসুক। আশা করি, আমরা গত ম্যাচের মতোই আরেকটি শক্তিশালী পারফরম্যান্স দিতে পারব।'

চট্টগ্রামের উইকেট নিয়ে বেন বলেছেন, 'সিলেটের পিচে আসলে বল তেমন টার্ন করছিল না, বরং বলের ভয়টা বেশি ছিল। তাই আমার গেম প্ল্যান দিয়ে সেটার মোকাবিলা করার চেষ্টা করেছি। এখানে চট্টগ্রামের পিচ আলাদা হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে আপনাকে প্রতিটি উইকেটের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হবে, এবং আমার গেম প্ল্যান নিয়ে ইতিবাচক থাকাটাই মূল কথা।'
‘ওনারই যে প্রতিদিন রান করতে হবে, এমন তো কথা নেই’, মুশফিক প্রসঙ্গে জাকের
৮ ঘন্টা আগে
জিম্বাবুয়ে চট্টগ্রামেও নিজেদের স্বাভাবিক খেলাটাই ধরে রাখতে চায়। বেনের বিশ্বাস ক্রিজে বেশি সময় ধরে টিকে থাকতে পারলে ফলাফল তাদের পক্ষেই আসবে। তিনি আশাবাদী সাগরিকার উইকেট ব্যটিং বান্ধব বলে তাদের ব্যাটাররা পারফর্ম করে দলকে এগিয়ে নিতে পারবেন।
তিনি বলেন, 'আমার মনে হয়, আমাদের বেসিক বিষয়গুলোতে বেশি সময় ধরে ফোকাস রাখতে হবে, ক্রিজে বেশি সময় টিকতে হবে। আগের ম্যাচে দেখা গেল খেলোয়াড়রা দ্রুত আউট হয়ে গেল। আশা করি, এখানে যদি পিচ ব্যাটসম্যানদের জন্য সহায়ক হয়, তাহলে আমাদের বেসিক ধরে রেখে খেলতে হবে। যে দল এটি ভালোভাবে করতে পারবে তারাই জিতবে...'