মুজারাবানি-নিয়াউচিদের নিয়ে গর্বিত আরভিন

ছবি: ব্লেসিং মুজারাবানিকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত জিম্বাবুয়ে দল, ক্রিকফেঞ্জি

সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের উইকেটে বাউন্স আছে। ছিল ঘাসও। মুজারাবানির মতো পেসাররা এখানে বাড়তি সহায়তা পাবেন, সেটা অনুমেয় ছিল। সেই ধারণাই সত্যি প্রমাণ করলেন মুজারাবানি।
উইলিয়ামস-আরভিনকে ফিরিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে
৭ এপ্রিল ২৫
প্রথম ইনিংসে তিনি নেন তিন উইকেট, পরের ইনিংসে নেন ছয়টি। গতকাল দিনের দ্বিতীয় বলেই নাজমুল হোসেন শান্তকে ফেরান তিনি। ৬০ রান করা শান্তকে ফিরিয়ে ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে এগিয়ে নেন এই পেসার।
পরে মেহেদী হাসান মিরাজ, জাকের আলী অনিককেও ফেরান মুজারবানি। এর আগের দিন আউট করেন দুই ওপেনার সাদমান ইসলাম ও মাহমুদুল হাসান জয়কে। তার এমন পারফরম্যান্সে খুবই খুশি আরভিন।

জিম্বাবুয়েকেই এগিয়ে রাখছেন মুজারাবানি
২২ এপ্রিল ২৫
ম্যাচ শেষে আরভিন বলেন, ‘আমরা শুরুতেই উইকেট নিতে চেয়েছিলাম। প্রথম ওভারেই নাজমুলকে আউট করা আমাদের জন্য দারুণ ছিল। আমি মনে করি, ব্লেসিং যেভাবে শুরু করেছিল, সেটা অসাধারণ ছিল। ও আমাদের এমন একটা সুযোগ করে দিয়েছিল, যাতে আমরা চাপ তৈরি করতে পারি।’
‘এই টেস্ট ম্যাচে ব্লেসিং (মুজারাবানি) আমাদের প্রধান বোলার ছিল। আমি তাকে ছোট ছোট স্পেলে ব্যবহার করেছি। ব্লেসিং যখনই বল করতে এসেছে এবং বেশির ভাগ স্পেলেই ও অনেক সমস্যার সৃষ্টি করেছিল।’
ম্যাচে ভিক্টর নিয়াউচি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে তিনটি উইকেট নেন, রিচার্ড এনগারাভা নেন একটি উইকেট। ওয়েলিংটন মাসাকাদজা এবং ওয়েসলি মাধেভেরেও ভুগিয়েছেন বাংলাদেশের ব্যাটারদের। সম্মিলিতভাবে পুরো বোলিং ইউনিটের প্রশংসা করেছেন আরভিন।
‘আমি মনে করি, রিচি (এনগারাভা) আর ভিকি (নিয়াউচি) দলের আক্রমণ ধরে রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ওয়েলি (মাসাকাদজা) আর ওয়েসলি (মাধেভেরে) দারুণ বল করেছে। এই স্পেলগুলোতে বেশি রান না দেওয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’