এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতলো ইংল্যান্ড

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
ম্যানচেস্টারে ‘ব্যাটার’ পান্তকে না খেলানোর পরামর্শ শাস্ত্রীর
১৮ জুলাই ২৫
জয়ের জন্য শেষ ওভারে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল ২২ রান, হাতে ছিল চার উইকেট। ২০তম ওভারের প্রথম বলে স্যাম কারানকে ছক্কা হাঁকিয়ে সেই সমীকরণটা ৫ বলে ১৬ রানে নামিয়ে এনেছিলেন প্যাট কামিন্স। তবে শেষ পর্যন্ত দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিতে পারেননি। সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির মতোই এই ম্যাচেও ৮ রানে হেরেছে অস্ট্রেলিয়া। আর তাতে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিল ইংলিশরা।
১৭৯ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ধীর গতির শুরু করেন দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার এবং অ্যারন ফিঞ্চ। অজি অধিনায়ক ১৩ বলে ১৩ রান করে সাজঘরে ফিরলে ভাঙ্গে ২০ রানের উদ্বোধনী জুটি।

এরপর ওয়ার্নারও ফিরেছেন দলের চাপ বাড়িয়ে। বেশ কিছু বল খেললেও সাবলীল ব্যাটিং করতে পারেননি এই অভিজ্ঞ ওপেনার। সাজঘরে ফেরার আগে ১১ বলে ৪ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে।
এত দ্রুত সবকিছু ঘটবে, তা ভাবিনি: স্টার্ক
১৫ জুলাই ২৫
দুই ওপেনার এমন ব্যর্থতার পর দলকে টেনে তুলেছেন তিন নম্বরে ব্যাটিং করতে নামা মিচেল মার্শ। ২৯ বলে ৪৫ রান করেছেন তিনি। শেষ দিকে মার্কাস স্টইনিসের ১৩ বলে ২২ আর টিম ডেভিডের ২৩ বলে ৪০ রানের সুবাধে ম্যাচে ছিল অজিরা।
শেষ ওভারে কামিন্স সাধ্যমত চেষ্টা করেছেন। তবে জয়ের জন্য তা যথেষ্ট হয়নি। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭০ রান তুলেছে অস্ট্রেলিয়া। আর তাতে ৮ রানের জয় পেয়েছে ইংল্যান্ড। ইংলিশদের হয়ে ২৫ রানে ৩ উইকেট শিকার করেছেন কারান।
এরা আগে ব্যাটিংব করতে নেমে ৭ উইকেটে ১৭৮ রান সংগ্রহ করে ইংল্যান্ড। আগের ম্যাচে দুর্দান্ত খেলা দুই ওপেনার জস বাটলার এবং অ্যালেক্স হেলস এদিন ব্যর্থ ছিলেন। তবে ৪৯ বলে ৮২ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন ডেভিড মালান। আর ২৭ বলে ৪৪ রান এসেছে মঈন আলির ব্যাট থেকজে।